শিশুদের দাঁতের যত্ন ও পরিচর্যা, Baby Dental Care, बेबी डेंटल केयर - Health Basket/health news, lifestyle, fitness, Health Tips,new disease, Treatment of disease

Health Basket/health news, lifestyle, fitness, Health Tips,new disease, Treatment of disease

“Think positively and exercise daily, eat healthy, work hard, stay strong, build faith, worry less, read more, and be happy.” * Blog Topics - (Health news, lifestyle, health Tips, new disease, Treatment of disease, etc)

Responsive Ads Here

Breaking

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Thursday, September 12, 2019

শিশুদের দাঁতের যত্ন ও পরিচর্যা, Baby Dental Care, बेबी डेंटल केयर

             *Baby বা শিশুদের দাঁত ওঠার পর থেকেই দরকার সঠিক যত্নের, কিন্তু অনেকেই এই সম্পর্কে অবগত নন, ছয় মাস বয়স থেকে দুই বা আড়াই বছর বয়স পর্যন্ত শিশুর দাঁত ওঠে, একে দুধ দাঁত বলে, Which needs to be taken care of first, অনেকে মনে করেন এই দাঁত তো আর স্থায়ী নয়, কয়দিন পরেই তো পরে যাবে এবং স্থায়ী দাঁত উঠবে, তাই এই দাঁতের বাড়তি যত্নের তেমন প্রয়োজন নেই, কিন্তু এই ধারণা মোটেও ঠিক নয়, কারণ এই দুধ দাঁত গুলিই 12 থেকে 14 বছর পর্যন্ত শিশুর স্বাস্থ্য রক্ষায় নানাভাবে সহায়তা করে
* Visit Our Youtube Page 
https://youtu.be/uRO3lKlSsbU
* ব্রাশ নির্বাচন :-
                     Baby's first teeth সাধারণত ছয় মাস বয়স থেকে, দুই থেকে আড়াই বছরের মধ্যে দাঁত উঠা শেষ হয়, দাঁত ওঠার আগে থেকেই শিশুর মাড়ির যত্ন নিতে হবে মাকে অথবা The baby will take care of him, এজন্য নরম সুতি কাপড় বা গজ জলে ভিজিয়ে ভালোমতো চিপে শিশু প্রতিবেলা খাবারের পর দাঁতের মাড়ি মুছে দিতে হবে, দুই-একটা দাঁত ওঠা পর্যন্ত একই নিয়মেই করতে হবে,যখন baby বা শিশুদের দাঁতের সংখ্যা একটু একটু করে বাড়বে, তখনও এই কাপড় দিয়ে একইভাবে পরিষ্কার করা যাবে অথবা বাজারে এক ধরনের খুব নরম আঁশযুক্ত ব্রাশ পাওয়া যায়, তা দিয়ে মায়েদেরই Brush করে দিতে হবে, খেয়াল রাখতে হবে, ব্রাশের মাথা যেন ছোট হয়, মাঝেমধ্যে শিশুদের হাতে কিছুক্ষণ ব্রাশ ছেড়ে দিয়ে পড়ে মায়েরা ব্রাশ করে দেবেন

* ব্রাশের অভ্যাস :-
                    Baby দের দাঁত Brush এর অভ্যাস শিশু বয়স থেকেই করানো উচিত, তাই প্রতিবেলা খাবারের পর বিশেষ করে রাতে খাবারের পর ঘুমানোর আগে দাঁত ব্রাশ করে ঘুমানোর অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে, Baby যাতে Brush করার নিয়ম রপ্ত করতে পারে এজন্য মা, বাবা অথবা শিশুর যিনি দেখাশোনা করেন তিনিও নিয়মিত ব্রাশ করবেন, যেন তা দেখে শিশু শিখতে পারে, শিশুর হাতে কিছুক্ষণ ব্রাশ ছেড়ে দিয়ে Parents তার সামনে ব্রাশ করলে শিশুরা উৎসাহিত হবে, পরবর্তী সময়ে আবার শিশুকে সঠিক নিয়মে ব্রাশ করাতে হবে, বড়রা যেমন তিন বেলা খাবার খায়, শিশুরা কিন্তু একটু পর পর food খেয়ে থাকে, তাই বলে এত বার ব্রাশ করা শিশুর পক্ষে সম্ভব নয়, তাই খাবার খাওয়ার পরপরই একটু পরিষ্কার জল খাইয়ে দেওয়া ভালো এবং কুলকুচা করার অভ্যাস করাতে পারলেও আরো ভালো হয়, Specially the baby that eats the feeder, তাদের খাওয়ার পর একটু জল খাইয়ে দেওয়া উচিত, এতে মুখের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে

* পেস্ট নির্বাচন :-
                       Market এ এখন দুই ধরনের পেস্ট পাওয়া যায়, যেমন ফ্লোরাইডযুক্ত পেস্ট ও ফ্লোরাইড ছাড়া পেস্ট, পেস্টের সঙ্গে ফ্লোরাইড যুক্ত করা হয় দাঁত মজবুত করার জন্য, এই ফ্লোরাইডের আবার নির্দিষ্ট একটা ডুজ আছে, যার quantity লেভেলের চেয়ে বেড়ে গেলে ফ্লোরাইড তখন দাঁতের জন্যই নয়, হাড় ও শরীরের অন্যান্য অংশেরও ক্ষতি করে, এজন্য শিশুরা যতক্ষণ ঠিকমতো কুলকুচা করতে না পারে এবং spit ফেলতে না শেখে,  ততক্ষন শিশুদের ফ্লোরাইডযুক্ত পেস্ট দেওয়া উচিত নয়, কারণ শিশুদের পেস্টের ফ্লেবার( রং, গন্ধ, স্বাদ) আকর্ষণীয় করার জন্য বিভিন্ন ফল বা চকোলেটের মতো দেওয়া হয়, তাই বেশিরভাগ বাচ্চা Brush করার Time এ পেস্ট গিলে ফেলে, আর 4-5 বছরের শিশুদের স্নায়ুর গঠন পুরোপুরি হয় না, যার জন্য শিশুদের কো-অর্ডিনেশনটাও ঠিকমতো হয়না, পাঁচ বছরের পর নর্মাল শিশুরা ফ্লোরাইডযুক্ত পেস্ট ব্যবহার করতে পারবে, কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, যেসব শিশুও একটু স্লো তাদের দাঁত উঠতে দেরি হয়, কথা বলতে দেরি হয় বা তাদের বোঝার ক্ষমতাটাও অনেক দেরিতে হয়, তাদের বয়স It's been five years As long as তারা ঠিকমতো থুতু ফেলতে এবং কুলকুচা করতে না শিখবে, ততদিন পর্যন্ত ফ্লোরাইডযুক্ত পেস্ট দেওয়া উচিত নয়, আর আর্টিস্টিক বা ডাউন সিনড্রোম বেবিদের জন্য ফ্লোরাইডযুক্ত পেস্ট না দেওয়াই (Should)উচিত , তাদের যারা দেখাশোনা করে তাকেই ব্রাশ করে দিতে হবে, বেশি বড় হয়ে গেলে ব্যাটারি চালিত ইলেকট্রিক টুথব্রাশ দিলে তা অটোমেটিক ক্লিন করতে সাহায্য করবে,

* নিতে হবে সঠিক যত্ন :-
                                Milk dental care না নিলে দাঁতে ক্ষয়রোগ (ডেন্টাল ক্যারিজ) অথবা মাড়ির ইনফেকশন ( জিনজিভাইটিস) হওয়ার আশঙ্কা থাকে, ফলে শিশুর দাঁত সময়ের আগেই ফেলে দিতে হতে পারে, এ কারণে শিশু ঠিকভাবে talk বলতে পারবে না, আবার খেতে অসুবিধা হবে, আর কম খাওয়ার কারণে এই শিশু অপুষ্টির শিকার হতে পারে, তাছাড়া অসময়ে দুধ দাঁত পড়ে গেলে দেখতে অসুন্দর লাগায় শিশু অনেক সময় In emotional distress এ ভোগে, তাই শিশুর সৌন্দর্য রক্ষায় ও দুধ দাঁতের যত্ন নেওয়া দরকার
         If milk teeth fall prematurely, স্থায়ী দাঁতগুলো আঁকাবাঁকা ভাবে উড়তে পারে, আবার অনেক সময় দাঁত পড়তে দেরি হলেও তার স্থায়ী দাঁতগুলো অন্য জায়গা দিয়ে উঠতে শুরু করে, যা দেখতে অত্যন্ত ugly লাগে, আঁকাবাঁকা দাঁতে ময়লাও  বেশি জমে, তাই দাঁত ও মাড়িতে ইনফেকশন হতে পারে
           Children every day যদি নিয়মিত ব্রাশ না করে,  তাহলে তারা যে খাবারগুলো খায়, প্রায় সবই দাঁতের ফাঁকে আটকে থাকে, বিশেষ করে যেগুলো মিষ্টিজাতীয় খাবার এবং আঠালো খাবার, যেমন চিপস, জুস, Cake, pastry, chocolate, ice cream, দুধ-ভাত, সুজি এগুলো সাধারণত পরিষ্কার করা হয় না, 24 ঘণ্টার বেশি দাঁতের ফাঁকে খাবার জমা থাকলে ওখানে রোগ-জীবাণুর আধিক্য বেশি হয় এবং ফাঁকে ফাঁকে জমা খাবারগুলো পচে এসিড তৈরি হয়, শরীর থেকে এক ধরনের বিষাক্ত পদার্থ বের হয়, যা দাঁত ও মাড়ির জন্য ক্ষতিকারক,  যত দিন যাবে, এই জমাকৃত খাবার আস্তে আস্তে শক্ত হয়ে পাথরের রূপ নেবে, যা gum কে আক্রান্ত করবে, এই অবস্থাকে বলে জিনজিভাইটিস

               Disease-germs এর আধিক্যের কারণে মুখের মধ্যে একটি এসিটিক পরিবেশ তৈরি হয়, যা দাঁত ক্ষয় করে,  যাকে ডেন্টাল ক্যারেজ বলা হয়, দাঁতের মূল দুটি অসুখই  হল জিনজিভাইটিস এবং ডেন্টাল ক্যারেজ, ঠিকমতো Care না করলে পরবর্তী সময়ে এই রোগগুলী থেকে অনেক জটিলতার সৃষ্টি হয়, 6 বছর থেকে দুধের দাঁত আস্তে আস্তে পড়তে শুরু করে এবং সেখানে স্থায়ী দাঁত ওটা শুরু করে

* সঠিক ব্রাশ করার নিয়ম :-
                               Tooth brush করার অনেক নিয়ম আছে, তবে দাঁতের প্রতিটি অংশ পরিষ্কারের সহজ পদ্ধতি হল- উপরের দাঁতের ক্ষেত্রে উপর থেকে নিচের দিকে ব্রাশ করতে হবে, নিচের দাঁতের ক্ষেত্রে নিচ থেকে ওপরের দিকে brush করতে হবে, দাঁতের বাইরে ও ভেতরে ঠিক একই ধরনের মুভমেন্ট করাতে হবে, চোয়ালের দাঁতগুলোর উপরের অংশ ও ব্রাশ করে পরিষ্কার করা উচিত


* সতর্কতাঃ
               শিশুর New teeth উঠতে শুরু করলে অনেকের ক্ষেত্রেই অতিরিক্ত লালা ঝরতে পারে, এতে ভয়ের কিছু নেই, শিশুর মাড়ি কিড়মিড়, অস্বস্তিভাব বা ব্যাথা হতে পারে, এক্ষেত্রে হাত ধুয়ে আস্তে আস্তে মাড়ি মালিশ করে দিতে হবে, হাড় বা জিনিস শিশুর নাগালের বাইরে রাখুন, তীব্র দাঁত ব্যথা হলে ডেন্টিস্টের পরামর্শ নিন

             (Specifically মনে রাখা প্রয়োজন দাঁতের সাথে আমাদের চোখের সম্পর্ক অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত) তাই কখনোই চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ঔষধ খাওয়া উচিত নয়, কারণ চিকিৎসক তার অভিজ্ঞতার আলোকে ঔষধের শক্তি নির্বাচন করে থাকেন, যা চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ

No comments:

Post a Comment

Ninja Action Replay

How to prepare yourself to fight against kovid19, করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য নিজেকে কিভাবে প্রস্তুত রাখব

বন্ধুরা কেমন আছ সবাই আশা করি সবাই খুব ভাল আছ, বন্ধুরা আপনারা সবাই জানেন বর্তমানে করোনা নামক ভাইরাসটি এক মহামারীর আকার ধারণ করেছে, যারা এই ম...

Post Top Ad

Advertisement