রেল ভ্রমণের প্রথম অভিজ্ঞতায় তূর্ণা নিশিথা ট্রেনের ওয়াশ রুমে মার্কার দিয়ে একটি লেখা আমাকে খুব আনন্দ দিয়েছিলো, সেখানে লেখা ছিল আসবেন ফ্রি, যাবেন ফ্রি, ধরা পড়লে খাবেন ফ্রি, I remember many days later জেলে আটক এই অপরাধীদের সরকার কী খাবার দেয় ?
যারা Long time ধরে কারাভোগ করে তারাই বা কেমন খাবার পায় ? সবাই তো আর কারাবাসের বদলে রাজকীয় হালে হাসপাতালের বিলাস কক্ষে মাসের পর মাস থাকে না, কারামুক্ত হওয়ার পর এরা কি অপরাধ করা বন্ধ করে দেয় ? At the beginning of writing জানিয়ে রাখতে চাই চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা কয়েদিদের প্রতি ভালো খাবার দেওয়ার পক্ষে, কেননা মানব মস্তিকের এমনই গঠন যে, আমরা প্রতি মুহূর্তেই অপরাধ বা নেশায় আসক্ত হবার ঝুঁকিতে থাকি, This is a risky structure of the brain এবং মানব শরীরের জিনগত সংকেত একযুগে কাজ করে
Especially food intake এবং যৌনতার অনুভূতি মস্তিষ্কের রিওয়াডিং সিস্টেম বা পারিতোষিক তন্ত্রের অন্যতম কার্যকলাপ, এই পারিতোষিক তন্ত্র বিভিন্ন বাহ্য রাসায়নিক পদার্থ দ্বারা দূষিত হয়ে পড়তে পারে, এবং এর ফলে মানুষ অধিক লাভবান হওয়ার জন্য জুয়া, চুরি থেকে শুরু করে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড এমনকি অসুস্থ যৌন আনন্দে মেতে ওঠার মতো কাজ করতে পারে, কিভাবে পারিতোষিক তন্ত্র কাজ করে এবং Neurotransmitters that carry emotional signals গুলোর ভূমিকাই বা কতটুকু এসব বিষয় স্নায়ু বিজ্ঞানীগণ গবেষণা করে বের করার চেষ্টা করেছেন
নিউরোট্রান্সমিটার এর মধ্যে রয়েছে সেরোটোনিন, ডোপামিন এবং অ্যামাইনো বিউটারিক অ্যাসিড, এগুলো স্নায়ু অঙ্গে স্নায়বিক সংকেত বহন করে, কিছু ঔষধ এই নিউরোট্রান্সমিটার এর মত আচরণ করে আবার কিছু ঔষধের অন্য নিউরোট্রান্সমিটারের কাজকে উদ্দীপিত করে,
In the case of addicts এসব নিউরোট্রান্সমিটার তৈরি ব্যহত হয় এবং এদের অনুপস্থিতিতে তখন বিভিন্ন বাহ্য রাসায়নিক পদার্থ বা ওষুধের প্রতি আসক্তি সৃষ্টি হয়, আসক্তির এই প্রাণরসায়ন বিদ্যার উন্নয়নের ফলে মানুষ First of all just addicted হতেই শিখেছে, ড্রাগ আসক্তির এই প্রাণরসায়নের কথা চিন্তা করেই এসেছে ভিন্ন একটি প্রস্তাবনা, যেখানে পরিস্থিতির উন্নয়নে বিকল্প আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়েছে
Neuroscientistsদের বিভিন্ন গবেষণা থেকে জানা যায় ঔষধ নয়, দরকার খাদ্যতালিকায় পরিবর্তন, খাবারে কিছু প্রাণরাসায়নিক পদার্থ থাকে যা শরীরের প্রয়োজনীয় Neurotransmitters এর কাঁচামাল, এসব খাদ্য গ্রহণ করলে নিষিদ্ধ ঔষধ এর প্রতি আসক্তি কমতে থাকে, মানুষের ওপর খাদ্য নির্ভর পরীক্ষার সূত্রে ড্রাগ আসক্তি নিবারণের এক নতুন দ্বার উন্মুক্ত হয়েছে
Drug addiction এ দুশ্চিন্তা এবং নিদ্রাহীনতা মূলত ড্রাগ প্রত্যাহার জনিত লক্ষণ, অনেক আসক্তিকর ড্রাগ মানব শরীরে গ্লুটামিনে যোগান কমিয়ে দেয়, গ্লুটামিন আমোদ-প্রমোদ এবং শিথিলতাদানকারী অত্যন্ত প্রয়োজনীয় নিউরোট্রান্সমিটার গামা অ্যামাইনো বিউটারিক অ্যাসিড এর কাঁচামাল, এজন্যই গামা অ্যামাইনো বিউটারিক অ্যাসিড এর রিসেপ্টর হিসাবে আচরণকারী অনেক প্রশান্তিদায়ক ঔষধ বাজারে আছে, ওষুধ নয় খাদ্য এই দিনটি বিবেচনায় রেখে যদি আমরা খাদ্যে এন অ্যাসিটাইল সিস্টিন নামক এমাইনো এসিড এর যোগান বাড়াতে পারি তবে গ্লুটামিনে এর মাত্রা স্বাভাবিক থাকবে এবং গামা অ্যামাইনো বিউটারিক অ্যাসিড তৈরি অব্যহত থাকবে, উল্লেখ্য, সবুজ শাকসবজি, বাদাম এবং বীজে পর্যাপ্ত এন অ্যাসিটাইল সিস্টিন আছে
Healing through food এই ধারণাটি শুধু তত্ত্বেই সীমাবদ্ধ থাকেনি, সম্প্রতি মার্ডিকিয়ান এবং তার সহকর্মীরা গবেষণা করে দেখেছেন এন অ্যাসিটাইল সিস্টিন অ্যামাইনো এসিড ব্যবহারে কোকেইন আসক্ত ব্যক্তিদের ড্রাগ নেওয়ার প্রবণতা Severely reduced এবং জুয়াখেলার মতো আসক্তিমূলক কর্মকাণ্ডকে 80% পর্যন্ত কমাতে সমর্থ হয়, সম্প্রতি গ্রে এবং তার সহকর্মীরা গাঁজায় আসক্ত ব্যক্তিদের নিয়ে গবেষণা করে দেখেছেন এন অ্যাসিটাইল সিস্টিন অ্যামাইনো এসিড গাঁজা সেবনের প্রতি আসক্তি কমায়
Serotonin আরো একটি নিউরোট্রান্সমিটার যা মাদকে আসক্ত ব্যক্তির মস্তিষ্কে কম থাকে, আসক্ত ব্যক্তির ক্ষেত্রে এটিই সম্ভবত মাদক প্রত্যাহার জনিত অবসাদের কারণ, এজন্যই অবসাদ বা উদ্যমহীনতায় সেরোটনিন রিসেপ্টর এর কার্যকারিতা To increase এর জন্য বাজারে বিভিন্ন ঔষধ রয়েছে, সেরোটনিন খাবারে প্রাপ্ত ট্রিপটুফ্যান নামক এমাইনো এসিড থেকে তৈরি হয়, মাছ মাংস মাশরুম ঢেঁকিছাঁটা চাল বাদাম দুধ ইত্যাদি খাবারে ট্রিপটুফ্যান নামক এমাইনো এসিড পর্যাপ্ত In quantity থাকে, মনস্তত্ত্ববিদ স্মিথ ও তার সহকর্মীরা গবেষণা করে দেখান খাবারে ট্রিপটুফ্যান এর উপস্থিতি কমিয়ে দিলে রোগীদের মধ্যে অবসাদগ্রস্ততা বেড়ে যায়, পক্ষান্তরে যোগান বাড়িয়ে দিলে রোগীদের মধ্যে অত্যন্ত আশাবাদী চেতনা ফিরে আসে
আসক্ত ব্যক্তির চিকিৎসায় আরও একটি উপাদান ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিড, মাছের তেল, বাদাম ও শস্যদানা, দুগ্ধ সামগ্রী, ডিম ও সয়াবিন প্রভৃতি খাবারে ওমেগা 3 পাওয়া যায়, এটি একটি ফ্যাটি এসিড যা পুষ্টিবিদ্যায় একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাণরাসায়নিক উপাদান, এটির কাজ একটু ভিন্ন ধরনের, ওমেগা থ্রি নিউরোট্রান্সমিটার কে প্রভাবিত করে না তবে এটি স্নায়ুর ভৌত অবকাঠামো এবং স্নায়ু কোষের বৃদ্ধি সাধন এবং সংরক্ষণের মাধ্যমে স্নায়ুর কর্মক্ষমতা বাড়ায়,
ওমেগা 3 এর অভাবে শিক্ষা গ্রহণের অক্ষমতা, অতিমাত্রায় প্রতিশোধ পরায়ণতা এমনকি মৃত্যু ঝুঁকি সৃষ্টি হয়, সম্প্রতি পাউয়েন লিন ও কুয়ানপিন সোন এর মেটা এনালাইসিস থেকে জানা যায় ওমেগা 3 Get rid of exhaustion ও আসক্তি নিবারণে কাজ করে, এর অভাবে আসক্তির মাত্রা বেড়ে যায়, তবে জল বরাবরই ঘোলা, কেননা অনেক রোগ নির্দেশনার মত ওমেগা 3 অবসাদ বা উৎকণ্ঠাহীনতায় কিভাবে কাজ করে তার Explanation দাঁড় করানো এখনো সম্ভব হয়নি, বিষয়টি এখনও ব্যাপক পরীক্ষাধীন আছে
Depending on the diet বিভিন্ন গবেষণার ফলাফলে যথেষ্ট তুষ্টি মিললেও গবেষণাগুলোর অর্থায়নকারী বহুজাতিক ঔষধ কোম্পানি এই ধরনের খাদ্য নির্ভর পরীক্ষা চালাতে আর আগ্রহী হয়নি, কারণ এই গবেষণার সমূহের কোন কৃতিত্ব থাকেনা, কেননা মার্কেট এ খাবার দাবার তো আর ওষুধ কোম্পানির ট্যাবলেট- ক্যাপসুল এর মত বিক্রি হবে না
এরপরেও Research থেমে থাকেনি, খাদ্য নির্ভর পরীক্ষা চালিয়ে আরো আশাব্যাঞ্জক ফললাভ করে চলেছেন বিশেষজ্ঞরা, অনেক অপরাধ ও আসক্তির শুরুটা হয়ে থাকে ধূমপান থেকে, সম্প্রতি সামেল ও তার সহকর্মীগন এনঅ্যাসিটাইল সিস্টিন প্রয়োগে ধূমপান আসক্তি কমাতে সমর্থ হয়েছেন,
Grant ও তার সহকর্মীগন পরীক্ষা করে দেখেছেন এন এসিটাইল সিস্টিন ও নাল্যাক্সোন ইয়াবা আসক্তি কমায়, অনেক অপরাধ এর সূত্রপাত এই ইয়াবা, Harris and his colleagues এবং পরে কনডন ও তার সহকর্মীরা বিভিন্ন গবেষণাপত্র পর্যবেক্ষণ করে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যগত দিক বিচারে কয়েদিরা সমাজের সাধারণ জনগণেরই সুবিধা বঞ্চিত জনগোষ্ঠী, খাদ্যের সাথে অপরাধের এই নিকট সম্পর্কের কারণেই কারাগারে সাজা ভোগের পর অপরাধী আবারো Involved in crime পড়বে কিনা বিষয়টি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হয়ে দাঁড়ায়
Different studies থেকে এর উত্তর ও পাওয়া যায়, যেমন স্মিথ কয়েদিদের খাদ্যাভাস ও সন্তুষ্টি বিষয়ে গবেষণা করে বলেন, খাবার কয়েদিদের ওপর বিরাট প্রভাব বিস্তার করে এবং কারাভোগের সময় সন্তুষ্টি জনক আচরণে প্রভাবিত করে, তিনি আরও জোর দিয়ে বলেন, হাতের বিষয়টি কয়েদিদের মস্তিষ্কে সন্তোষজনক অভিজ্ঞতার স্থায়ী ছাপ ফেলে
Food relies on this knowledge আমাদের পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র এবং বিশেষ করে কারা অধিদপ্তরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে, এ আসা আমরা রাখতেই পারি, খাদ্য নির্ভর আরো গবেষণা যদি আসক্ত ব্যক্তিদের উপর Helpful হয় তবে অপরাধ কমবে, স্বাস্থ্যসুরক্ষা হবে, নেশার আসক্তি থেকে মুক্ত হয়ে ভুক্তভোগির মানিব্যাগের স্বাস্থ্যও ভালো থাকবে
যারা Long time ধরে কারাভোগ করে তারাই বা কেমন খাবার পায় ? সবাই তো আর কারাবাসের বদলে রাজকীয় হালে হাসপাতালের বিলাস কক্ষে মাসের পর মাস থাকে না, কারামুক্ত হওয়ার পর এরা কি অপরাধ করা বন্ধ করে দেয় ? At the beginning of writing জানিয়ে রাখতে চাই চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা কয়েদিদের প্রতি ভালো খাবার দেওয়ার পক্ষে, কেননা মানব মস্তিকের এমনই গঠন যে, আমরা প্রতি মুহূর্তেই অপরাধ বা নেশায় আসক্ত হবার ঝুঁকিতে থাকি, This is a risky structure of the brain এবং মানব শরীরের জিনগত সংকেত একযুগে কাজ করে
Especially food intake এবং যৌনতার অনুভূতি মস্তিষ্কের রিওয়াডিং সিস্টেম বা পারিতোষিক তন্ত্রের অন্যতম কার্যকলাপ, এই পারিতোষিক তন্ত্র বিভিন্ন বাহ্য রাসায়নিক পদার্থ দ্বারা দূষিত হয়ে পড়তে পারে, এবং এর ফলে মানুষ অধিক লাভবান হওয়ার জন্য জুয়া, চুরি থেকে শুরু করে বিভিন্ন অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড এমনকি অসুস্থ যৌন আনন্দে মেতে ওঠার মতো কাজ করতে পারে, কিভাবে পারিতোষিক তন্ত্র কাজ করে এবং Neurotransmitters that carry emotional signals গুলোর ভূমিকাই বা কতটুকু এসব বিষয় স্নায়ু বিজ্ঞানীগণ গবেষণা করে বের করার চেষ্টা করেছেন
নিউরোট্রান্সমিটার এর মধ্যে রয়েছে সেরোটোনিন, ডোপামিন এবং অ্যামাইনো বিউটারিক অ্যাসিড, এগুলো স্নায়ু অঙ্গে স্নায়বিক সংকেত বহন করে, কিছু ঔষধ এই নিউরোট্রান্সমিটার এর মত আচরণ করে আবার কিছু ঔষধের অন্য নিউরোট্রান্সমিটারের কাজকে উদ্দীপিত করে,
In the case of addicts এসব নিউরোট্রান্সমিটার তৈরি ব্যহত হয় এবং এদের অনুপস্থিতিতে তখন বিভিন্ন বাহ্য রাসায়নিক পদার্থ বা ওষুধের প্রতি আসক্তি সৃষ্টি হয়, আসক্তির এই প্রাণরসায়ন বিদ্যার উন্নয়নের ফলে মানুষ First of all just addicted হতেই শিখেছে, ড্রাগ আসক্তির এই প্রাণরসায়নের কথা চিন্তা করেই এসেছে ভিন্ন একটি প্রস্তাবনা, যেখানে পরিস্থিতির উন্নয়নে বিকল্প আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়েছে
Neuroscientistsদের বিভিন্ন গবেষণা থেকে জানা যায় ঔষধ নয়, দরকার খাদ্যতালিকায় পরিবর্তন, খাবারে কিছু প্রাণরাসায়নিক পদার্থ থাকে যা শরীরের প্রয়োজনীয় Neurotransmitters এর কাঁচামাল, এসব খাদ্য গ্রহণ করলে নিষিদ্ধ ঔষধ এর প্রতি আসক্তি কমতে থাকে, মানুষের ওপর খাদ্য নির্ভর পরীক্ষার সূত্রে ড্রাগ আসক্তি নিবারণের এক নতুন দ্বার উন্মুক্ত হয়েছে
Drug addiction এ দুশ্চিন্তা এবং নিদ্রাহীনতা মূলত ড্রাগ প্রত্যাহার জনিত লক্ষণ, অনেক আসক্তিকর ড্রাগ মানব শরীরে গ্লুটামিনে যোগান কমিয়ে দেয়, গ্লুটামিন আমোদ-প্রমোদ এবং শিথিলতাদানকারী অত্যন্ত প্রয়োজনীয় নিউরোট্রান্সমিটার গামা অ্যামাইনো বিউটারিক অ্যাসিড এর কাঁচামাল, এজন্যই গামা অ্যামাইনো বিউটারিক অ্যাসিড এর রিসেপ্টর হিসাবে আচরণকারী অনেক প্রশান্তিদায়ক ঔষধ বাজারে আছে, ওষুধ নয় খাদ্য এই দিনটি বিবেচনায় রেখে যদি আমরা খাদ্যে এন অ্যাসিটাইল সিস্টিন নামক এমাইনো এসিড এর যোগান বাড়াতে পারি তবে গ্লুটামিনে এর মাত্রা স্বাভাবিক থাকবে এবং গামা অ্যামাইনো বিউটারিক অ্যাসিড তৈরি অব্যহত থাকবে, উল্লেখ্য, সবুজ শাকসবজি, বাদাম এবং বীজে পর্যাপ্ত এন অ্যাসিটাইল সিস্টিন আছে
Healing through food এই ধারণাটি শুধু তত্ত্বেই সীমাবদ্ধ থাকেনি, সম্প্রতি মার্ডিকিয়ান এবং তার সহকর্মীরা গবেষণা করে দেখেছেন এন অ্যাসিটাইল সিস্টিন অ্যামাইনো এসিড ব্যবহারে কোকেইন আসক্ত ব্যক্তিদের ড্রাগ নেওয়ার প্রবণতা Severely reduced এবং জুয়াখেলার মতো আসক্তিমূলক কর্মকাণ্ডকে 80% পর্যন্ত কমাতে সমর্থ হয়, সম্প্রতি গ্রে এবং তার সহকর্মীরা গাঁজায় আসক্ত ব্যক্তিদের নিয়ে গবেষণা করে দেখেছেন এন অ্যাসিটাইল সিস্টিন অ্যামাইনো এসিড গাঁজা সেবনের প্রতি আসক্তি কমায়
Serotonin আরো একটি নিউরোট্রান্সমিটার যা মাদকে আসক্ত ব্যক্তির মস্তিষ্কে কম থাকে, আসক্ত ব্যক্তির ক্ষেত্রে এটিই সম্ভবত মাদক প্রত্যাহার জনিত অবসাদের কারণ, এজন্যই অবসাদ বা উদ্যমহীনতায় সেরোটনিন রিসেপ্টর এর কার্যকারিতা To increase এর জন্য বাজারে বিভিন্ন ঔষধ রয়েছে, সেরোটনিন খাবারে প্রাপ্ত ট্রিপটুফ্যান নামক এমাইনো এসিড থেকে তৈরি হয়, মাছ মাংস মাশরুম ঢেঁকিছাঁটা চাল বাদাম দুধ ইত্যাদি খাবারে ট্রিপটুফ্যান নামক এমাইনো এসিড পর্যাপ্ত In quantity থাকে, মনস্তত্ত্ববিদ স্মিথ ও তার সহকর্মীরা গবেষণা করে দেখান খাবারে ট্রিপটুফ্যান এর উপস্থিতি কমিয়ে দিলে রোগীদের মধ্যে অবসাদগ্রস্ততা বেড়ে যায়, পক্ষান্তরে যোগান বাড়িয়ে দিলে রোগীদের মধ্যে অত্যন্ত আশাবাদী চেতনা ফিরে আসে
আসক্ত ব্যক্তির চিকিৎসায় আরও একটি উপাদান ওমেগা 3 ফ্যাটি অ্যাসিড, মাছের তেল, বাদাম ও শস্যদানা, দুগ্ধ সামগ্রী, ডিম ও সয়াবিন প্রভৃতি খাবারে ওমেগা 3 পাওয়া যায়, এটি একটি ফ্যাটি এসিড যা পুষ্টিবিদ্যায় একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রাণরাসায়নিক উপাদান, এটির কাজ একটু ভিন্ন ধরনের, ওমেগা থ্রি নিউরোট্রান্সমিটার কে প্রভাবিত করে না তবে এটি স্নায়ুর ভৌত অবকাঠামো এবং স্নায়ু কোষের বৃদ্ধি সাধন এবং সংরক্ষণের মাধ্যমে স্নায়ুর কর্মক্ষমতা বাড়ায়,
ওমেগা 3 এর অভাবে শিক্ষা গ্রহণের অক্ষমতা, অতিমাত্রায় প্রতিশোধ পরায়ণতা এমনকি মৃত্যু ঝুঁকি সৃষ্টি হয়, সম্প্রতি পাউয়েন লিন ও কুয়ানপিন সোন এর মেটা এনালাইসিস থেকে জানা যায় ওমেগা 3 Get rid of exhaustion ও আসক্তি নিবারণে কাজ করে, এর অভাবে আসক্তির মাত্রা বেড়ে যায়, তবে জল বরাবরই ঘোলা, কেননা অনেক রোগ নির্দেশনার মত ওমেগা 3 অবসাদ বা উৎকণ্ঠাহীনতায় কিভাবে কাজ করে তার Explanation দাঁড় করানো এখনো সম্ভব হয়নি, বিষয়টি এখনও ব্যাপক পরীক্ষাধীন আছে
Depending on the diet বিভিন্ন গবেষণার ফলাফলে যথেষ্ট তুষ্টি মিললেও গবেষণাগুলোর অর্থায়নকারী বহুজাতিক ঔষধ কোম্পানি এই ধরনের খাদ্য নির্ভর পরীক্ষা চালাতে আর আগ্রহী হয়নি, কারণ এই গবেষণার সমূহের কোন কৃতিত্ব থাকেনা, কেননা মার্কেট এ খাবার দাবার তো আর ওষুধ কোম্পানির ট্যাবলেট- ক্যাপসুল এর মত বিক্রি হবে না
এরপরেও Research থেমে থাকেনি, খাদ্য নির্ভর পরীক্ষা চালিয়ে আরো আশাব্যাঞ্জক ফললাভ করে চলেছেন বিশেষজ্ঞরা, অনেক অপরাধ ও আসক্তির শুরুটা হয়ে থাকে ধূমপান থেকে, সম্প্রতি সামেল ও তার সহকর্মীগন এনঅ্যাসিটাইল সিস্টিন প্রয়োগে ধূমপান আসক্তি কমাতে সমর্থ হয়েছেন,
Grant ও তার সহকর্মীগন পরীক্ষা করে দেখেছেন এন এসিটাইল সিস্টিন ও নাল্যাক্সোন ইয়াবা আসক্তি কমায়, অনেক অপরাধ এর সূত্রপাত এই ইয়াবা, Harris and his colleagues এবং পরে কনডন ও তার সহকর্মীরা বিভিন্ন গবেষণাপত্র পর্যবেক্ষণ করে জানিয়েছেন স্বাস্থ্যগত দিক বিচারে কয়েদিরা সমাজের সাধারণ জনগণেরই সুবিধা বঞ্চিত জনগোষ্ঠী, খাদ্যের সাথে অপরাধের এই নিকট সম্পর্কের কারণেই কারাগারে সাজা ভোগের পর অপরাধী আবারো Involved in crime পড়বে কিনা বিষয়টি একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হয়ে দাঁড়ায়
Different studies থেকে এর উত্তর ও পাওয়া যায়, যেমন স্মিথ কয়েদিদের খাদ্যাভাস ও সন্তুষ্টি বিষয়ে গবেষণা করে বলেন, খাবার কয়েদিদের ওপর বিরাট প্রভাব বিস্তার করে এবং কারাভোগের সময় সন্তুষ্টি জনক আচরণে প্রভাবিত করে, তিনি আরও জোর দিয়ে বলেন, হাতের বিষয়টি কয়েদিদের মস্তিষ্কে সন্তোষজনক অভিজ্ঞতার স্থায়ী ছাপ ফেলে
Food relies on this knowledge আমাদের পরিবার, সমাজ, রাষ্ট্র এবং বিশেষ করে কারা অধিদপ্তরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে, এ আসা আমরা রাখতেই পারি, খাদ্য নির্ভর আরো গবেষণা যদি আসক্ত ব্যক্তিদের উপর Helpful হয় তবে অপরাধ কমবে, স্বাস্থ্যসুরক্ষা হবে, নেশার আসক্তি থেকে মুক্ত হয়ে ভুক্তভোগির মানিব্যাগের স্বাস্থ্যও ভালো থাকবে
This comment has been removed by the author.
ReplyDeleteVisit our youtube page https://youtu.be/uRO3lKlSsbU
ReplyDelete