*At a young age শরীর আগে না বাড়লেও এই সময় পুষ্টিকর খাবার দরকার শক্তি উৎপাদনের জন্য, শরীরের স্বাভাবিক কার্যকলাপ চালু রাখার জন্য শারীরিক কাজের প্রকৃতি ও সময় সীমার উপর নির্ভর করে শরীরের শক্তির প্রয়োজনীয়তা, যারা ভারী কাজ করেন তাদের খাবারের পরিমাণ বেশি হবে, আর যারা বেশি পরিশ্রমের কাজ না করতে অভ্যস্ত, তাদের খাবারের পরিমাণ তুলনায় কম হবে বলেই জানিয়েছেন মার্কিন Food scientists, প্রোটিনের প্রয়োজন জীর্ণ, ক্ষয় হয়ে যাওয়া কোষের পুনগঠনের জন্য
* Nourishing and vitamin rich খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমে পুরুষ ও মহিলার উভয়েরই যৌন শক্তি বৃদ্ধি পেয়ে থাকে। এক্ষেত্রে গাভীর খাঁটি দুধ ও ডিম এই দুইটি খাদ্যের ভূমিকা এক কথায় অসাধারন।
A lifetime of youth ধরে রাখতে ও যৌন শক্তি বৃদ্ধি করতে ভিটামিনযুক্ত শাক সবজি ও বিভিন্ন ফলের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ, পুষ্টি বিজ্ঞানীরা যৌবন ধরে রাখতে ও যৌন শক্তি (sex) বৃদ্ধি করতে কিছু বিশেষ Food বা খাবারের কথা বলেছেন, এই ক্ষেত্রে এই খাবার গুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ, সেই বিশেষ খাবার গুলি হল- কলা, রসুন, কাঁচা পেঁয়াজ, খাঁটি মধু, খাঁটি দুধ, সূর্যমুখী ফুলের বীজ, ডার্ক চকলেট, স্ট্রবেরি ফল, Native duck or chicken eggs, মিষ্টি কুমড়া ও তার বিচি, আমলা এবং বাদাম, ইত্যাদি এই খাবারগুলো মানব শরীরে উপকারী কোলেস্টেরল তৈরী করে। যা নারী ও পুরুষ দেহের সেক্স হরমোনগুলো ঠিক মতো work করার জন্য এবং শরীরে সেক্স বা উত্তেজনা বৃদ্ধির জন্য এই কোলেস্টেরল অত্যন্ত প্রয়োজনীয় ভূমিকা পালন করে থাকে,
* একজন ভারতীয় প্রাপ্তবয়স্কের দিনে গড় উচ্চ প্রোটিনযুক্ত খাবার, যেমন দুধ, ডিম দরকার শরীরের ওজনের পাঁচ গ্রাম, অর্থাৎ কারো ওজন যদি 50 কেজি হয় তাহলে তার প্রোটিনের প্রয়োজন দৈনিক 25 গ্রাম, পেশী ও অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গঠনের প্রধান উপাদান প্রোটিন, ত্বক, চুল, নখ, হাড় ও দাঁতের জন্যও প্রোটিন অপরিহার্য, প্রাণিজ উৎসে পাওয়া যায় সম্পূর্ণ প্রোটিন, মাছ মাংস ডিমে গুণগত ও পরিমাণগত দিক দিয়ে Protein ভালো থাকে, Beans, pulses, কালাই, বাদাম, ইত্যাদিতে উদ্ভিজ্জ প্রোটিন ভালো পাওয়া যায়, কিন্তু তুলনায় এর গুণগত মান কম, দুটো মিলিয়ে মিশিয়ে খেলে খাবারের মান ভালো হয়, ফ্যাট থেকে প্রায় 20% Energy পাওয়া যায়, ডিজেবল ফ্যাট থেকে 9% আর ইনভিজিবল ফ্যাট থেকে 10% Energy পাওয়া যায়, কার্বোহাইড্রেট এর তুলনায় ফ্যাটে বেশি শক্তি থাকে, ফ্যাট থেকে তাপ উৎপন্ন হয়, ফ্যাটে দ্রবীভূত ভিটামিন A, D, K, E উপকারী, ডায়েটে ফ্যাট এর অভাব হলে অত্যাবশ্যক ফ্যাট এসিডের অভাব দেখা যায়, বিশেষ করে লিনুনেক অ্যাসিড, আরাচিডুনিক অ্যাসিডের, সমস্ত রকমের তেল, ঘি, বাদাম, কাজু বাদাম, ভিজিবল ফ্যাট ভালো পরিমাণে থাকে, ডিম, দুধে ও ভালো ফ্যাট থাকে, কিন্তু খাদ্যশস্য, ডাল, ফলে, (অলিভ, অ্যাভোকাডো বাদে) শাকসবজিতে ফ্যাট কম থাকে, কার্বোহাইড্রেট থেকে পাওয়া যায় 65% শক্তি, খাবারে কার্বোহাইড্রেট কম থাকলে Human Body তখন ফ্যাট থেকে শক্তি উৎপন্ন করে, খাদ্যশস্য যেমন চাল, ডাল, গম, ভুট্টাতে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে, তবে সবুজ শাক তরকারিতে এর পরিমাণ কম, আম কলা ও ড্রাইফ্রুটস এ বেশ In good quantities ভালো পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট থাকে, ম্যাপল সিরাপ, টেবল সুগার, মধুতে কার্বোহাইড্রেট কনসেনট্রেটেড আকারে পাওয়া যায়, কিন্তু আবার এগুলিতে অন্যান্য প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর উপাদান কম থাকে, একমাত্র দুধ ছাড়া আর কোন প্রাণিজ খাবারে তেমন কার্বোহাইড্রেট পাওয়া যায় না, চিরকালই আমরা ভিটামিন নিয়ে প্রচুর আলোচনা করি, বহু ক্ষেত্রে জানি না আসলে এটা কি, ভিটামিন এক রকমের নয় বহু ধরনের পাওয়া যায়, যার প্রয়োজন মানব শরীরে যথেষ্ট, নারী ও পুরুষ উভয়ের একই পরিমাণ ভিটামিন A প্রয়োজন, চোখের দৃষ্টি স্বচ্ছ রাখতে, টিস্যুর বিকাশে ভিটামিন A দরকার, এর প্রভাবে খিদে কমে যায়, জীবাণু থেকে সংক্রমণ হয়, Xerophthalmia এবং অন্যান্য চোখের সমস্যা দেখা দেয়, হলুদ তরকারিতে(ভিটামিন A) ভালো ক্যারোটিন পাওয়া যায়, আম, কমলালেবু, গাজর, কুমড়াতে ক্যারোটিন থাকে, এ ছাড়া ডিম, মাখন, দুধ ও লিভার অয়েল এ ভিটামিন A থাকে
* About 20 milligrams a day ভিটামিন-সি লাগে, শরীরে এসকরবিক এসিডের লেভেল বজায় রাখতে সাহায্য করে, কিন্তু রান্নার সময় ভিটামিন সি এর 50% নষ্ট হয়ে যায়, তাই তাজা ফল, চা, সবজি থেকে Vitamin C সংগ্রহ করা দরকার, বড়দের 30 থেকে 40 মিলিগ্রাম ভিটামিন সি দরকার, কার্টিলেজ, কোলাজেন, টিস্যু এবং শরীরের যে অংশ থেকে নখ এবং চুল গজায় সেগুলো গঠনে অপরিহার্য ভিটামিন সি, এই Vitamin body তে লোহা জমতেও সাহায্য করে, এর অভাবে মাড়ি থেকে রক্ত পড়ে, স্কার্ভি (এক ধরনের ত্বকের অসুখ) হয়, কাঁচা ফল, তরকারি, ফলের রস, কমলালেবু, মুরগি, আনারস, তাজা আমলা, Dry bureaucracy ও ভালোমতো ভিটামিন সি থাকে, বাঁধাকপি পালংশাক অঙ্কুরিত ছোলা তেও ভিটামিন সি থাকে, নারী-পুরুষ উভয়ই দিনে 400 মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম প্রয়োজন, সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ খনিজ পদার্থ ক্যালসিয়াম প্রয়োজন For bones and tissues, calcium এর অভাব হলে অস্টিওম্যালেসিয়া ( হাড়ের সমস্যা ) দেখা যায়, দুধ ও দুগ্ধজাত খাবার, সবুজ শাকপাতা, কারি পাতা, সজনে পাতা ইত্যাদিতে ভালো ক্যালসিয়াম থাকে, পুরুষের তুলনায় মেয়েদের 2 Milligrams বেশি আয়রন দরকার হয়, মেয়েদের ঋতুস্রাবের জন্য দিনে গড়ে ছয় মিলিগ্রাম করে লোহার ঘাটতি ঘটে, হিমোগ্লোবিন গঠনে, রক্তকণিকার বিকাশ এবং টিস্যু তৈরির জন্য আয়রন অপরিহার্য, আয়রনের অভাব ঘটলে অ্যানিমিয়া হয়, পুরুষ ও বাচ্চাদের তুলনায় মেয়েরা অনেক ভিটামিনযুক্ত খাবার খাওয়া প্রয়োজন, ঋতুস্রাবের সময় ও গর্ভধারণ এর সময় আয়রনের ঘাটতি, ইত্যাদিতে আয়রনের ঘাটতি মেটাতে মাছ, মাংস, ডিমের কুসুম, এতে ভালো আয়রন থাকে, সবুজ শাকপাতা, ডাল, শুকনো ফলেও যথেষ্ট আয়রন থাকে, এন্টি অক্সিডেন্ট শব্দটির ব্যবহার প্রচুর শুনিও দেখি, অনেকেই জানিনা আসলে এটি কি ? ভিটামিন এ, সি, ই এবং সেলেনিয়াম ইত্যাদি যেগুলি নাকি ক্যান্সার, হৃদরোগের সম্ভাবনা কমিয়ে সার্বিকভাবে সুস্বাস্থ্য বজায় রেখে আয়ু বাড়াতে সাহায্য করে তাকেই এন্টিঅক্সিডেন্ট বলে, কিন্তু এন্টিঅক্সিডেন্ট এর উৎস ভিটামিন এ এবং বিটা ক্যারোটিন:- Greens vegetables, তরকারি যেমন পালং শাক, ব্রকলি ইত্যাদি, লাল, হলুদ, কমলা রঙের ফল এবং তরকারি যেমন-গাজর, আম, পিচ, কুমড়া, মিষ্টি আলু, টমেটো, তরমুজ ইত্যাদি, Vitamin C: - Fruit of lemon, পেয়ারা, পেঁপে, আলু, টমেটো স্ট্রবেরী ইত্যাদি,
Selenium:- মাংস স্যামন জাতীয় গাছ ইত্যাদি, ফাইবার যুক্ত খাবার যেমন পাতাযুক্ত শাক, তরকারি, গোটা ফল, গোটা শস্য, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে, সাধারণভাবে মসলা এবং ফাস্টফুডে কোন খাদ্যগুণ নেই, তাই এগুলো A little অর্থাৎ অল্প খেলেই ভালো, কিন্তু মসলাতে অবশ্য প্রচুর পরিমাণে মিনারেলস থাকে
No comments:
Post a Comment