* নারীদের ডিম্বাশয়ের ঝুঁকি Polycystic ovarian syndrome.

Polycystic ovarian syndrome বা পিসিওএস গত কয়েক বছর ধরেই বিশ্বজুড়ে এই রোগের আবির্ভাব হয়েছে, ভারতের মেয়েরা ও এই রোগের নিশানায়, ভারতে প্রতি চারজন মেয়ের মধ্যে একজন করে পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম Infection এ affected, প্রতিনিয়ত এই রোগের সংক্রমণের সংখ্যাটা আরও উর্ধমুখী
* Visit our youtube page - https://youtu.be/uRO3lKlSsbU

            মূলত 15 থেকে 30 বছরের মহিলাদের মধ্যে এই রোগের সংক্রমণ সবচেয়ে বেশি

          ** পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনড্রোম বা পিসিওএস রোগটা কি ?
             Women’s sex hormone estrogen এবং প্রজেস্টেরন ভারসাম্য নষ্ট হলে গর্ভাশয়ে সিস্ট তৈরি হয়,  এমনকি মহিলাদের শরীরে পুরুষ হরমোন এড্রোজেনের নিঃসরণ অস্বাভাবিক বেশি হলেও তা গর্ভাশয়ে প্রভাব ফেলে, এই সব অস্বাভাবিকতার ফলে, মহিলাদের ঋতুচক্র প্রবাহিত হয়

            এমনকি গর্ভধারণের নানা অসুবিধা থেকে বন্ধাত্ব, জরায়ুতে ক্যান্সার থেকে, হৃদ রোগ ও টাইপ 2 ডায়াবেটিসের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাকে বাড়িয়ে দেয় এই Polycystic ovarian syndrome
              এই Problem increase হবার reason হিসেবে বিশেষজ্ঞদের মত হল আজকালকার লাইফ স্টাইল
               Living a chaotic life এর জেরে অনেক মহিলাই এই সিনড্রোমে ভুগছেন বিশেষ করে খাবারের অভ্যাস ও শরীরচর্চার অভাব এর জন্য দায়ী, তবে ঠিক কী কারণে এটি হয় তা Yet considerable, অনেক সময় দেখা গিয়েছে পারিবারিক ইতিহাস পরিবেশের কারনেও এই সমস্যা দেখা দিচ্ছে

     **  কি কি উপসর্গ দেখা যায় :-
                 1. The problem of menses, বাধক বা মাসিক এর অনুপস্থিতি বা অনেকদিন ধরে মাসিক
                 2. ব্রণ
                 3. মুখে এবং থুতনিতে চুল উঠা
                 4. ওজন বাড়া
                 5. ইনফার্টিলিটি - প্রেগন্যান্ট হতে সমস্যা
                 6. বিষন্নতা

     **  কি কি করণীয় :-
                 1. ওজন কম রাখতে হবে
                 2. Food - Oily foods should be eaten less, শাক, সবজি, ফল, ও ফলের জুস, বাদাম বেশি করে খেতে হবে
                3. প্রত্যহ ব্যায়াম করতে হবে, হাঁটতে হবে
                4. নেশা ছাড়তে হবে

     ** হোমিওপ্যাথির ভূমিকা :-
                     Homeopathic medicines এর মাধ্যমে  এই রোগ এর নির্মূল করা সম্ভব, অনেক রোগী এই হোমিওপ্যাথিক ওষুধ খেয়ে আস্তে আস্তে সুস্থ হয়ে উঠেছেন, ডাক্তারবাবু ঠিকঠাক করে কেইস টেকিং করে সঠিক ওষুধ দিলে একদম Well হয়ে ওঠা যায়, কিছু মেডিসিন যেমন লাকুপাডিয়াম, এপিস, ক্যালকেরিয়া, কার্ব, থুজা, সেপিয়া, মুর লেকসিস ইত্যাদি
     * Many people say that eating red wine is good for the disease,
        তবে Doctor এর পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ নেওয়া উচিত নয়