মানুষকে জে রোgগুলো বেশি ভোগায় তার মধ্যে ক্যান্সার সবচেয়ে ভীতিকর ক্যান্সারে শরীরে একবার বাসা বেধে ফেললে রোগীকে বাঁচিয়ে ফেরানো সম্ভাবনা ক্ষীণ হয়ে যায় ক্যান্সার হয়ে গেলে আরো অনেক রোগ চেপে বসে শরীরে! তখন! রোগীK বাঁচিয়ে রাখা একেবারে দুঃসাধ্যই হয়ে যায় তবে কেউ যদি প্রাথমিক পর্যায়ে এই মরণব্যাধি শনাক্ত করে ফেলতে পারে তার বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা অনেকখানি উজ্জ্বল থাকে সেজন্য চিকিৎসকরা পরামর্শ দিয়ে! থাকেন দু°.খ করাR চেয়ে নিজেকে সুস্থ রাখাই দরকার বেশি তাই শরীরে কোন অসুস্থতা দেখা দিলে বিশেষত উদ্বেগজনক কোন উপসর্গ বোঝা গেলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে কিন্তু ক্যান্সারের লক্ষণ বোঝার উপায় কি?
স্বাস্থ্য বিষয়ক! একটি আন্তর্জাতিক! ওয়েBসাইট দিয়েছে 11 টি লক্ষণ এই উপসর্গগুলো দেখা দিলে ঘাবড়ে না গিয়ে প্রয়োজনীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা নিতে হবে
# রোগী ও !স্বজনদের দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি - আপনি যদি দীর্ঘ সময় ধরে ক্লান্তি বোধ করেন অথবা অবসাদে ভোগেন তবে সেটা অনেক রোগেরই কারণ হতে পারে হতে পারে ক্যান্সার ও মলাশয়ের ক্যান্সার বা রক্তে Cancer হলে সাধারণত এমন উপসর্গ দেখা দেয় তাই আপনি যদি স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেশি ক্লান্তি বোধ করেন অথবা দীর্ঘ সময় ধরে ক্লান্ত থাকেন অবিলম্বে চিকিৎসা সেবা নিন
# আকস্মিক! ওজN Kমা - কোন কারণ ছাড়া হঠাৎ করেই দ্রুত গতিতে যদি ওজন হারাতে থাকেন তবে ভাবনার কারন আছে অনেক ক্যান্সারের সাধারণত হুট করে ওজন কমিয়ে ফেলে তাই শরীরের দিকে! kheয়াল রাখতে হবে সব সময় প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যান্সার শনাক্ত করা চিকিৎসাসেবায় রোগীকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব
# দীর্ঘদিনের কোন কারণ যেমন( জখম - আঘাত) ছাড়া যদি আপনি দীর্ঘদিন ধরে শরীরের কোন স্থানে ব্যথায় ভোগেন তবে তাতে ওষুধ ও কাজ না করলে এ নিয়ে ভাবনার কারন আছে! শরীরের কোন! jaiগায় ব্যথা করছে তার ওপর নির্ভর করছে রোগী ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত নাকি ডিম্বাশয়, পায়ুপথ বা মলাশয় এর ক্যান্সার এ আক্রান্ত
# অস্বাভাবিক! মাংসপিণ্ড - আপনি যদি শরীরের কোন অংশে দেখতে পান অথবা মাংস জমাট হতে দেখেন কিংবা এ ধরনের পরিবর্তন বুঝতে পারেন, তবে এটা তেমন কিছুরই লক্ষণ, যা আপনার কাছে! অনাকাঙ্খিত! amonki আপনার শরীরে কোনো পরিবর্তন স্বাভাবিক মনে হলেও পর্যবেক্ষণ করুন এরপর অন্তত চিকিৎসক কে জানান
# ঘন ঘন! জ্বর - ক্যান্সার! শরীরে জেke বসলে স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে দেয় এতে ঘন ঘন জ্বর দেখা দেয় দুর্ভাবনার ব্যাপার হলো কিছু ক্যান্সারের শেষ পর্যায়েরই উপসর্গ! ঘন ঘন জ্বর! তবে Blood cAncEr সহ এ ধরনের কিছু ক্যান্সারের প্রাথমিক পর্যায়েই ঘন ঘন জ্বর দেখা দেয় শরীরে ঘন ঘন জ্বর ক্যান্সারের উপসর্গ
# ত্বকে পরিবর্তন - অনেকেই ত্বকের ক্যান্সারের ব্যাপারে সচেতন নন ত্বকে অস্বাভাবিক পরিবর্তনই এমন ক্যান্সার শনাক্ত করার সহজ উপায় তাই ত্বকে অতিরিক্ত তিল বা ফ্রীকেল অথবা আঁচিল এর দিকে খেয়াল করুN যদি Ar রং আকারে অস্বাভাবিক পরিবর্তন দেখা যায় তবে অবিলম্বে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন ত্বকে লালচে হয়ে যাওয়া ফুসকুড়ি পড়ে যাওয়া এবং রক্তক্ষরণ ও অন্যান্য ক্যান্সারের উপসর্গ
# দীর্ঘস্থায়ী কাঁশি @ আপনি যদি দেখেন যে ওষুধ সেবনের পর ও কাশি সারছেই না, তবে শীতকালীন কাশির চেয়েও এটা বেশি কিছু ধরে নিতে হবে আর এই কাশির কারণে যদি আপনার! বুk পিঠ@ কাঁধে ব্যথা করে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
# মলমূত্র ত্যাগের অভ্যাসে পরিবর্তন - যদি মল বা মূত্র ত্যাগের জন্য ঘন ঘন শৌচাগারে যেতে হয় তবে এখানে ক্যান্সার নিয়ে ভাবনার কারন আছে ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য ও মলাশয়ের ক্যান্সারের! লক্ষণ! মলত্যাগেR সময় অন্ত্রে ব্যথা বা রক্তক্ষরণ মূত্রথলির ক্যানসারের উপসর্গ
# অকারনে! রক্তক্ষরণ - যদি কাশির সময় রক্তক্ষরণ হয় তবে এটা ক্যান্সারের বড় লক্ষণ এছাড়া স্ত্রী অঙ্গ (ভ্যাজিনা) বা মলদ্বার থেকে রক্তক্ষরণ সহ এ ধরনের অন্যান্য অস্বাভাবিকতা ও ক্যানসারের উপসর্গ
# খাবার! গ্রহণে !সমস্যা - কেউ@ খাবাR খেলেই যদি নিয়মিত বদহজমে ভোগেন তবে পেট কন্ঠনালী বা গলার ক্যান্সার নিয়ে ভাবনার কারন আছে অবশ্য সাধারণত এসব উপসর্গ কে বেশি গুরুত্ব দিয়ে দেখা! jai না @তবু অসুস্থতাকে কখনো এড়িয়ে যেতে নেই অন্যান্য উপসর্গ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই উপরে উল্লেখিত উপসর্গগুলোকে ক্যান্সারের সাধারণত লক্ষণ মনে করা হয় তবে এর বাইরেও অনেক লক্ষণ আছে ক্যান্সারের এগুলোর! মধ্যে আছে পা! ফুলে jaoya শরীরেR আকারে বা অনুভূতিতে অস্বাভাবিক পরিবর্তন ইত্যাদি
সবশেষে! কথা হল !ক্যান্সারেR অনেk কারণ বোঝাও যায় না এমনকি অন্য ক্যান্সারের চিকিৎসার পরবর্তী পরিণতি হিসেবে আরেক ক্যান্সার দেখা দেয় তাই শরীরে যেকোনো অসুস্থতাকে গুরুত্ব দিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে হবে বিশেষ করে! বয়স 30 থেকে 40 বছর পেরিয়ে গেলে অবশ্যই প্রতি অর্ধবছর বা প্রতিবছর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে আশার কথা এই যে প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত করতে পারলে বেশির ভাগ ক্যান্সারেরই! treatment সম্ভB, জNপ্রিয় ¡কণ্ঠশিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন, বলিউড অভিনেত্রী মনীষা কৈরালা বা ভারতের ক্রিকেটার যুবরাজ সিং কিন্তু ক্যান্সার জয় করে দাপটের সঙ্গেই ফিরছেন স্ব স্ব অঙ্গনে
***** ক্যান্সার প্রতিরোধের উপায় *****
Research বলে যে, নিয়মিত কিছু ব্যাপার মেনে চললে ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকখানি কমে যায়, যেমন-ব্যায়াম। প্রত্যেকদিন নিয়মিত কিছু ব্যায়াম করা যেমন-দৌড়ানো, সাইকেল চালনো, হাঁটা ইত্যাদি। এমন কোন নিদিষ্ট খাবার নেই যা cAnCeR প্রতিরোধ করতে পারে । তবে ধারণা করা হয় স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে পারে।
CaNcEr প্রতিরোধ – যে খাবারগুলো বেশি বেশি খাবেন
খাবারের তালিকায় যে খাবার গুলো রাখবেন তা হল-
মাছ :-
Fish সব চাইতে ভালো ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের উৎস, বিশেষ করে সামুদ্রিক মাছ। এই ধরনের ফ্যাটি অ্যাসিড সমূহ দেহে ক্যান্সারের সেল গঠন প্রতিরোধ করার ক্ষেত্রে বেশ কার্যকরী।
কাচাঁমরিচ:-
যে kuno কাচ্চা মরিচে রয়েছে সাইটোক্যামিকেলস এবং অন্যান্য পুষ্টি, যা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করে। মরিচে রয়েছে ক্যাপসাইসিন যা ক্যান্সারের কোষ ধবংস করে।
এছাড়া অর্গানিক নয় এমন খাবার খাওয়া থেকে সতর্ক হওয়া আবশ্যক। ভেজালমুক্ত খাবার ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। ভেজালযুক্ত খাবার ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই ভেবেচিন্তে খাবার খেতে হবে যাতে করে নিরাপদ ও সুস্থ জীবNযাপN করা যায়। মনে রাখবেন ক্যান্সার প্রতিরোধ স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস দারুণ ভূমিকা রাখে।
আদা :-
আদার অনেক উপকারিতা রয়েছে যেমন – জ্বর, ঠাণ্ডা, হার্টের সমস্যা, কোলেস্টেরল কমানো, আর্থ্রাইটিস সহ ক্যান্সার-এর মত জটিল অসুখ নিরসনে আদা কার্যকরী ভূমিকা রাখে। ক্যান্সার নিরাময়ের প্রতিষেধক হিসাবে প্রচলিত কেমোথেরাপি থেকে আদা 1000.99 গুন বেশি শক্তিশালী মেডিসিন যা শরীরের নির্দিষ্ট ক্যান্সার কোষ গুলো ধংস করতে সাহায্য করে।
গ্রিন টি:-
phytochemicals নামক এক ধরণের পদার্থ এর উপস্থিত থাকার কারণে নিয়মিত গ্রিন টি পান করলে স্তন ক্যান্সারের ঝুকি কমে। ভালো মানের গ্রিন টি অর্ডার করুণ খাসফুড অনলাইন শপ থেকেঃ
রসুন :-
বিভিন্ন Research এ দেখা যায় রসুনের অন্যতম প্রধান উপকারিতা হচ্ছে এটি শরীরের বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসাবে কাজ করে বিশেষ ভাবে উল্লেখ্য যে কলোন, স্টোমাক, ইন্টেস্টিনাল, এবং প্রস্টেট ক্যান্সার। রসুন এমন 1টি উপকারী O শক্তিশালী খাদ্য যার আন্টি-বাক্টোরিয়াল ধর্ম শরীরে ক্যান্সার কোষের ছড়িয়ে পড়াকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম হয়।
মৌরি:-
খাওয়ার Ruchi বাড়ানোR জন্য প্রত্যেক গৃহস্থ বাড়িতেই মজুত থাকে মৌরি। মৌরিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইটো-নিউট্রিয়েন্টস এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ক্যান্সার প্রতিরোধে খুবই উপকারী। মৌরিতে রয়েছে অ্যানেটহোল যা ক্যান্সার সেলের আক্রমণ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
হলুদ:-
Spice এর মধ্যে হলুদই ক্যান্সারের সঙ্গে লড়তে আপনার শরীরকে সহায়তা করে। এতে রয়েছে শক্তিশালী কারকিউমিন পলিফেনল নামক পদার্থ। গবেষণার মাধ্যমে প্রমাণিত, কারকিউমিন ক্যান্সার সেলের গ্রোথকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। কারকিউমিন শরীরে অ্যাপপটোসিস তৈরি করে ja শরীরে ক্যান্সারের জন্ম দেওয়া ক্ষতিকারক সেল মেরে ফেলতে সাহায্য করে। মেলানোমা, ব্রেস্ট ক্যান্সার, ব্রেন টিউমার, প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সার এবং লিউকেমিয়ার মতো ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে থাকে হলুদ।
জিরা:-
এই spice টি o ক্যান্সারেR সঙ্গে লড়াই করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ জিরায় রয়েছে থাইমোকুইনান নামক এক যৌগ যা প্রস্টেট ক্যান্সারের জন্যে দায়ী সেলের শরীরে ছড়িয়ে পড়া আটকিয়ে থাকে।
*** @@@ ***
স্বাস্থ্য বিষয়ক! একটি আন্তর্জাতিক! ওয়েBসাইট দিয়েছে 11 টি লক্ষণ এই উপসর্গগুলো দেখা দিলে ঘাবড়ে না গিয়ে প্রয়োজনীয় চিকিৎসার ব্যবস্থা নিতে হবে
# রোগী ও !স্বজনদের দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি - আপনি যদি দীর্ঘ সময় ধরে ক্লান্তি বোধ করেন অথবা অবসাদে ভোগেন তবে সেটা অনেক রোগেরই কারণ হতে পারে হতে পারে ক্যান্সার ও মলাশয়ের ক্যান্সার বা রক্তে Cancer হলে সাধারণত এমন উপসর্গ দেখা দেয় তাই আপনি যদি স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেশি ক্লান্তি বোধ করেন অথবা দীর্ঘ সময় ধরে ক্লান্ত থাকেন অবিলম্বে চিকিৎসা সেবা নিন
# আকস্মিক! ওজN Kমা - কোন কারণ ছাড়া হঠাৎ করেই দ্রুত গতিতে যদি ওজন হারাতে থাকেন তবে ভাবনার কারন আছে অনেক ক্যান্সারের সাধারণত হুট করে ওজন কমিয়ে ফেলে তাই শরীরের দিকে! kheয়াল রাখতে হবে সব সময় প্রাথমিক পর্যায়ে ক্যান্সার শনাক্ত করা চিকিৎসাসেবায় রোগীকে বাঁচিয়ে রাখা সম্ভব
# দীর্ঘদিনের কোন কারণ যেমন( জখম - আঘাত) ছাড়া যদি আপনি দীর্ঘদিন ধরে শরীরের কোন স্থানে ব্যথায় ভোগেন তবে তাতে ওষুধ ও কাজ না করলে এ নিয়ে ভাবনার কারন আছে! শরীরের কোন! jaiগায় ব্যথা করছে তার ওপর নির্ভর করছে রোগী ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত নাকি ডিম্বাশয়, পায়ুপথ বা মলাশয় এর ক্যান্সার এ আক্রান্ত
# অস্বাভাবিক! মাংসপিণ্ড - আপনি যদি শরীরের কোন অংশে দেখতে পান অথবা মাংস জমাট হতে দেখেন কিংবা এ ধরনের পরিবর্তন বুঝতে পারেন, তবে এটা তেমন কিছুরই লক্ষণ, যা আপনার কাছে! অনাকাঙ্খিত! amonki আপনার শরীরে কোনো পরিবর্তন স্বাভাবিক মনে হলেও পর্যবেক্ষণ করুন এরপর অন্তত চিকিৎসক কে জানান
# ঘন ঘন! জ্বর - ক্যান্সার! শরীরে জেke বসলে স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা নষ্ট করে দেয় এতে ঘন ঘন জ্বর দেখা দেয় দুর্ভাবনার ব্যাপার হলো কিছু ক্যান্সারের শেষ পর্যায়েরই উপসর্গ! ঘন ঘন জ্বর! তবে Blood cAncEr সহ এ ধরনের কিছু ক্যান্সারের প্রাথমিক পর্যায়েই ঘন ঘন জ্বর দেখা দেয় শরীরে ঘন ঘন জ্বর ক্যান্সারের উপসর্গ
# ত্বকে পরিবর্তন - অনেকেই ত্বকের ক্যান্সারের ব্যাপারে সচেতন নন ত্বকে অস্বাভাবিক পরিবর্তনই এমন ক্যান্সার শনাক্ত করার সহজ উপায় তাই ত্বকে অতিরিক্ত তিল বা ফ্রীকেল অথবা আঁচিল এর দিকে খেয়াল করুN যদি Ar রং আকারে অস্বাভাবিক পরিবর্তন দেখা যায় তবে অবিলম্বে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন ত্বকে লালচে হয়ে যাওয়া ফুসকুড়ি পড়ে যাওয়া এবং রক্তক্ষরণ ও অন্যান্য ক্যান্সারের উপসর্গ
# দীর্ঘস্থায়ী কাঁশি @ আপনি যদি দেখেন যে ওষুধ সেবনের পর ও কাশি সারছেই না, তবে শীতকালীন কাশির চেয়েও এটা বেশি কিছু ধরে নিতে হবে আর এই কাশির কারণে যদি আপনার! বুk পিঠ@ কাঁধে ব্যথা করে তবে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
# মলমূত্র ত্যাগের অভ্যাসে পরিবর্তন - যদি মল বা মূত্র ত্যাগের জন্য ঘন ঘন শৌচাগারে যেতে হয় তবে এখানে ক্যান্সার নিয়ে ভাবনার কারন আছে ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য ও মলাশয়ের ক্যান্সারের! লক্ষণ! মলত্যাগেR সময় অন্ত্রে ব্যথা বা রক্তক্ষরণ মূত্রথলির ক্যানসারের উপসর্গ
# অকারনে! রক্তক্ষরণ - যদি কাশির সময় রক্তক্ষরণ হয় তবে এটা ক্যান্সারের বড় লক্ষণ এছাড়া স্ত্রী অঙ্গ (ভ্যাজিনা) বা মলদ্বার থেকে রক্তক্ষরণ সহ এ ধরনের অন্যান্য অস্বাভাবিকতা ও ক্যানসারের উপসর্গ
# খাবার! গ্রহণে !সমস্যা - কেউ@ খাবাR খেলেই যদি নিয়মিত বদহজমে ভোগেন তবে পেট কন্ঠনালী বা গলার ক্যান্সার নিয়ে ভাবনার কারন আছে অবশ্য সাধারণত এসব উপসর্গ কে বেশি গুরুত্ব দিয়ে দেখা! jai না @তবু অসুস্থতাকে কখনো এড়িয়ে যেতে নেই অন্যান্য উপসর্গ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই উপরে উল্লেখিত উপসর্গগুলোকে ক্যান্সারের সাধারণত লক্ষণ মনে করা হয় তবে এর বাইরেও অনেক লক্ষণ আছে ক্যান্সারের এগুলোর! মধ্যে আছে পা! ফুলে jaoya শরীরেR আকারে বা অনুভূতিতে অস্বাভাবিক পরিবর্তন ইত্যাদি
সবশেষে! কথা হল !ক্যান্সারেR অনেk কারণ বোঝাও যায় না এমনকি অন্য ক্যান্সারের চিকিৎসার পরবর্তী পরিণতি হিসেবে আরেক ক্যান্সার দেখা দেয় তাই শরীরে যেকোনো অসুস্থতাকে গুরুত্ব দিয়ে চিকিৎসা সেবা নিতে হবে বিশেষ করে! বয়স 30 থেকে 40 বছর পেরিয়ে গেলে অবশ্যই প্রতি অর্ধবছর বা প্রতিবছর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করতে হবে আশার কথা এই যে প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত করতে পারলে বেশির ভাগ ক্যান্সারেরই! treatment সম্ভB, জNপ্রিয় ¡কণ্ঠশিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন, বলিউড অভিনেত্রী মনীষা কৈরালা বা ভারতের ক্রিকেটার যুবরাজ সিং কিন্তু ক্যান্সার জয় করে দাপটের সঙ্গেই ফিরছেন স্ব স্ব অঙ্গনে
***** ক্যান্সার প্রতিরোধের উপায় *****
Research বলে যে, নিয়মিত কিছু ব্যাপার মেনে চললে ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেকখানি কমে যায়, যেমন-ব্যায়াম। প্রত্যেকদিন নিয়মিত কিছু ব্যায়াম করা যেমন-দৌড়ানো, সাইকেল চালনো, হাঁটা ইত্যাদি। এমন কোন নিদিষ্ট খাবার নেই যা cAnCeR প্রতিরোধ করতে পারে । তবে ধারণা করা হয় স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে পারে।
CaNcEr প্রতিরোধ – যে খাবারগুলো বেশি বেশি খাবেন
খাবারের তালিকায় যে খাবার গুলো রাখবেন তা হল-
মাছ :-
Fish সব চাইতে ভালো ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের উৎস, বিশেষ করে সামুদ্রিক মাছ। এই ধরনের ফ্যাটি অ্যাসিড সমূহ দেহে ক্যান্সারের সেল গঠন প্রতিরোধ করার ক্ষেত্রে বেশ কার্যকরী।
কাচাঁমরিচ:-
যে kuno কাচ্চা মরিচে রয়েছে সাইটোক্যামিকেলস এবং অন্যান্য পুষ্টি, যা ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করে। মরিচে রয়েছে ক্যাপসাইসিন যা ক্যান্সারের কোষ ধবংস করে।
এছাড়া অর্গানিক নয় এমন খাবার খাওয়া থেকে সতর্ক হওয়া আবশ্যক। ভেজালমুক্ত খাবার ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। ভেজালযুক্ত খাবার ক্যান্সারের ঝুঁকি বাড়ায়। তাই ভেবেচিন্তে খাবার খেতে হবে যাতে করে নিরাপদ ও সুস্থ জীবNযাপN করা যায়। মনে রাখবেন ক্যান্সার প্রতিরোধ স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভাস দারুণ ভূমিকা রাখে।
আদা :-
আদার অনেক উপকারিতা রয়েছে যেমন – জ্বর, ঠাণ্ডা, হার্টের সমস্যা, কোলেস্টেরল কমানো, আর্থ্রাইটিস সহ ক্যান্সার-এর মত জটিল অসুখ নিরসনে আদা কার্যকরী ভূমিকা রাখে। ক্যান্সার নিরাময়ের প্রতিষেধক হিসাবে প্রচলিত কেমোথেরাপি থেকে আদা 1000.99 গুন বেশি শক্তিশালী মেডিসিন যা শরীরের নির্দিষ্ট ক্যান্সার কোষ গুলো ধংস করতে সাহায্য করে।
গ্রিন টি:-
phytochemicals নামক এক ধরণের পদার্থ এর উপস্থিত থাকার কারণে নিয়মিত গ্রিন টি পান করলে স্তন ক্যান্সারের ঝুকি কমে। ভালো মানের গ্রিন টি অর্ডার করুণ খাসফুড অনলাইন শপ থেকেঃ
রসুন :-
বিভিন্ন Research এ দেখা যায় রসুনের অন্যতম প্রধান উপকারিতা হচ্ছে এটি শরীরের বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসাবে কাজ করে বিশেষ ভাবে উল্লেখ্য যে কলোন, স্টোমাক, ইন্টেস্টিনাল, এবং প্রস্টেট ক্যান্সার। রসুন এমন 1টি উপকারী O শক্তিশালী খাদ্য যার আন্টি-বাক্টোরিয়াল ধর্ম শরীরে ক্যান্সার কোষের ছড়িয়ে পড়াকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম হয়।
মৌরি:-
খাওয়ার Ruchi বাড়ানোR জন্য প্রত্যেক গৃহস্থ বাড়িতেই মজুত থাকে মৌরি। মৌরিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইটো-নিউট্রিয়েন্টস এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা ক্যান্সার প্রতিরোধে খুবই উপকারী। মৌরিতে রয়েছে অ্যানেটহোল যা ক্যান্সার সেলের আক্রমণ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে।
হলুদ:-
Spice এর মধ্যে হলুদই ক্যান্সারের সঙ্গে লড়তে আপনার শরীরকে সহায়তা করে। এতে রয়েছে শক্তিশালী কারকিউমিন পলিফেনল নামক পদার্থ। গবেষণার মাধ্যমে প্রমাণিত, কারকিউমিন ক্যান্সার সেলের গ্রোথকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। কারকিউমিন শরীরে অ্যাপপটোসিস তৈরি করে ja শরীরে ক্যান্সারের জন্ম দেওয়া ক্ষতিকারক সেল মেরে ফেলতে সাহায্য করে। মেলানোমা, ব্রেস্ট ক্যান্সার, ব্রেন টিউমার, প্যানক্রিয়াটিক ক্যান্সার এবং লিউকেমিয়ার মতো ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করে থাকে হলুদ।
জিরা:-
এই spice টি o ক্যান্সারেR সঙ্গে লড়াই করে। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ জিরায় রয়েছে থাইমোকুইনান নামক এক যৌগ যা প্রস্টেট ক্যান্সারের জন্যে দায়ী সেলের শরীরে ছড়িয়ে পড়া আটকিয়ে থাকে।
*** @@@ ***
No comments:
Post a Comment