আয়ুর্বেদ চিকিৎসা বলতে ভেষজ বা উদ্ভিদ এর মাধ্যমে যে চিকিৎসা দেয়া হয় তাকে বোঝানো হয়, এই চিকিৎসা 5000 বছরের পুরাতন, প্রাচীন ভারতবর্ষে রাজা-মহারাজারা ও মুনি-ঋষিরা এই চিকিৎসার সুফল ভোগ করতেন, তাই ancient ভারতে একটা সময় ছিল যখন শুধুমাত্র আয়ুর্বেদ চিকিৎসা দ্বারাই এই সমস্ত রোগের এমনকি শল্য চিকিৎসা পর্যন্ত করা হতো
এতে কোন গাছের Juice, কোন গাছের কষ, কোন গাছের মূল, লতা পাতা গাছের ফল তো কোন পাতার জল ইত্যাদি সহযোগে খুব সফল চিকিৎসা করা হতো, যা আজও করা হয়ে থাকে, Most important বড় কথা হল, এই সবগুলিই প্রাকৃতিক পদার্থ, তাই এই শাস্ত্রের আর একটা সুবিধা হলো সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক চিকিৎসা হওয়ার কারণে, এই চিকিৎসার ক্ষতি বা পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার কোন সম্ভাবনা নেই
## In the recent world এ জটিল ও কঠিন রোগ গুলোর মধ্যে কিডনির রোগ হল অন্যতম জটিল একটি রোগ, সমস্ত বিশ্বে সাম্প্রতিক কালে এই কিডনিজনিত রোগের ক্রমবর্ধমান প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে, and এই disease এর সম্বন্ধে সঠিক জ্ঞান ও সঠিক চিকিৎসা ব্যবস্থা না জানার কারণে, আমাদের ভারতবর্ষের তথা বিশ্বের বহু মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হয়ে, সঠিক চিকিৎসার অভাবে তাদের লাইফ Longevity বা জীবন দ্বীপ অকালেই নিভে যাচ্ছে, যাদের প্রচুর অর্থ আছে তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হয় কিডনি ট্রান্সফার এর মত ঝুঁকিপূর্ণ অস্ত্রোপাচার করে, অন্য এক মানবদেহের কিডনি নিজ দেহে প্রতিস্থাপন করছে অথবা ডায়ালিসিস করাতে বাধ্য হচ্ছে, But এতে ও এইসব রোগীদের জীবন দীর্ঘায়িত হচ্ছে না, বা এইসব রোগীদের কিডনি রোগটি সম্পূর্ণ নিরাময় হচ্ছে না, এতে করে অর্থ ও সময় নষ্ট হচ্ছে, এবং তার সাথে প্রতিনিয়ত Loss of life ঘটে চলেছে, যার ফলে জান ও মালের প্রভূত ক্ষতি সাধন হচ্ছে
# So let's know কিডনিটা আসলে কি #
*(What is Kidney) কিডনি কি :-
আমাদের মানব দেহের অতি প্রয়োজনীয় অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের মধ্যে কিডনি হচ্ছে অন্যতম প্রধান একটি অঙ্গ বলা যায়, এটি কোমরের কিছুটা ওপরের দুই পাশে, আমাদের দুটি কিডনি থাকে, প্রতিটি kidney প্রায় 12 লাখ নেফ্রন দিয়ে তৈরি, নেফ্রন হলো কিডনির কার্যকারী ও গাঠনিক একক, কোন কারণে এগুলো নষ্ট হলে কিডনি দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়, এবং ওই ব্যক্তির শরীরে বিভিন্ন উপসর্গ দেখা দেয়, এবং তিনি ধীরে ধীরে কিডনিজনিত রোগে আক্রান্ত হন
**(How to work kidney ur body) মানবদেহে কিডনির কার্যকারিতা :-
আপনি জানেন কি আপনার দুটো কিডনি প্রতিদিন প্রায় 170 লিটার রক্ত পরিশোধিত করে, আপনার শরীরকে সুস্থ রাখে, দুটো কিডনিতে প্রায় 20-25 লাখ ছাঁকনি রয়েছে যা অনবরত আমাদের রক্তকে পরিশোধিত করে যাচ্ছে, Kidney মানব দেহের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে রক্তস্বল্পতা দূর করতে সাহায্য করে, এবং আমাদের অস্তিগুলো শক্তিশালী করে থাকে, শরীর সুস্থ ও স্বাভাবিক রাখার জন্য মানব শরীরে এই কিডনির ভূমিকা অপরিসীম
*** কিডনি রোগের লক্ষণ সমূহ :-
Kidney Kidney is an important part of our body, কিডনির রোগ একটি নীরব ঘাতক, এটি খুব নীরবে শরীরের ক্ষতি করে, খুব জটিল অবস্থা না হওয়া পর্যন্ত সাধারনত লক্ষণ গুলো ভালো ভাবে প্রকাশ পায়না, তাই kidney রোগের প্রাথমিক লক্ষণগুলো আগে থেকেই আমাদের জেনে রাখা জরুরী
* কিডনি রোগের সম্ভাব্য লক্ষণসমূহ গুলি হল -
1. প্রস্রাবে পরিবর্তন :-
Kidney disease এর একটি বড় লক্ষণ হলো প্রস্রাবে পরিবর্তন হওয়া কিডনির সমস্যা হলে প্রস্রাব বেশি হয় বা কম হয় বিশেষত রাতে এই সমস্যা বাড়ে প্রস্রাবের রং গাঢ় হয় অনেক সময় প্রস্রাবের বেগ অনুভূত হলেও প্রস্রাব হয় না
Kidney disease এর একটি বড় লক্ষণ হলো প্রস্রাবে পরিবর্তন হওয়া কিডনির সমস্যা হলে প্রস্রাব বেশি হয় বা কম হয় বিশেষত রাতে এই সমস্যা বাড়ে প্রস্রাবের রং গাঢ় হয় অনেক সময় প্রস্রাবের বেগ অনুভূত হলেও প্রস্রাব হয় না
2. প্রস্রাবের সময় ব্যথা :-
প্রস্রাবের সময় ব্যথা হওয়া কিডনির সমস্যার আর একটি লক্ষণ মূলত প্রস্রাবের সময় ব্যথা জ্বালাপোড়া এগুলো ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশনের লক্ষণ যখন এটি কিডনিতে ছড়িয়ে পরে তখন জ্বর হয় এবং পিঠের পেছনে ব্যথা করে
প্রস্রাবের সময় ব্যথা হওয়া কিডনির সমস্যার আর একটি লক্ষণ মূলত প্রস্রাবের সময় ব্যথা জ্বালাপোড়া এগুলো ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশনের লক্ষণ যখন এটি কিডনিতে ছড়িয়ে পরে তখন জ্বর হয় এবং পিঠের পেছনে ব্যথা করে
3. প্রস্রাবের সাথে রক্ত যাওয়া :-
If you get blood with urine, এটি খুবই ঝুঁকির বিষয় এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি লক্ষণ
If you get blood with urine, এটি খুবই ঝুঁকির বিষয় এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি লক্ষণ
4. দেহে ফোলা ভাব :-
Kidney body থেকে বর্জ্য এবং বাড়তি পানি বের করে দেয় কিডনিতে রোগ হলে এই বাড়তি পানি বের হতে সমস্যা হয় ফলে এই বাড়তি পানি শরীরে ফোলা ভাব তৈরি করে বিশেষ করে হাত এবং দুই পা ফুলে যায়
Kidney body থেকে বর্জ্য এবং বাড়তি পানি বের করে দেয় কিডনিতে রোগ হলে এই বাড়তি পানি বের হতে সমস্যা হয় ফলে এই বাড়তি পানি শরীরে ফোলা ভাব তৈরি করে বিশেষ করে হাত এবং দুই পা ফুলে যায়
5. মনোযোগ দিতে অসুবিধা হওয়া :-
Red blood cell কমে যাওয়ার কারণে মস্তিষ্কে অক্সিজেন পরিবহন কমে যায় এতে কাজে মনোযোগ দিতে অসুবিধা হয়
Red blood cell কমে যাওয়ার কারণে মস্তিষ্কে অক্সিজেন পরিবহন কমে যায় এতে কাজে মনোযোগ দিতে অসুবিধা হয়
6. সব সময় cold বা ঠান্ডা মনে হওয়া :-
Kidney disease হলে গরম আবহাওয়ার মধ্যে ও শীত শীত অনুভব হয় আর কিডনিতে সংক্রমণ হলে জ্বর ও আসতে পারে
Kidney disease হলে গরম আবহাওয়ার মধ্যে ও শীত শীত অনুভব হয় আর কিডনিতে সংক্রমণ হলে জ্বর ও আসতে পারে
7. তকে চুলকানো {রেশ} হওয়া :-
kidney ineffective হয়ে পড়লে রক্তে বর্জ্য পদার্থ বাড়তে থাকে এটি ত্বকে চুলকানি এবং রেশ তৈরি করতে পারে
kidney ineffective হয়ে পড়লে রক্তে বর্জ্য পদার্থ বাড়তে থাকে এটি ত্বকে চুলকানি এবং রেশ তৈরি করতে পারে
8. বমি বা বমি বমি ভাব:-
Blood এর বর্জনীয় পদার্থ বেড়ে যাওয়ায় কিডনির রোগে বমি বমি ভাব এবং বমি হওয়ার সমস্যা হতে পারে
Blood এর বর্জনীয় পদার্থ বেড়ে যাওয়ায় কিডনির রোগে বমি বমি ভাব এবং বমি হওয়ার সমস্যা হতে পারে
9. ছোট এবং ধীরে ধীরে শ্বাস:-
Kidney disease deposits fluid into the lungs, এছাড়া কিডনি রোগে শরীরে রক্তশূন্যতা দেখা দেয়, এসব কারণে শ্বাস এর সমস্যা হয়, তাই অনেকে ছোট ছোট করে শ্বাস নেন
Kidney disease deposits fluid into the lungs, এছাড়া কিডনি রোগে শরীরে রক্তশূন্যতা দেখা দেয়, এসব কারণে শ্বাস এর সমস্যা হয়, তাই অনেকে ছোট ছোট করে শ্বাস নেন
10.পেছনের ব্যথা :-
Kidney disease এ affected কিছু কিছু রোগীর শরীরে ব্যথা হয়, পিঠের পাশে নিচের দিকে ব্যথা হয়, এটিও কিডনি রোগের একটি অন্যতম লক্ষণ
Kidney disease এ affected কিছু কিছু রোগীর শরীরে ব্যথা হয়, পিঠের পাশে নিচের দিকে ব্যথা হয়, এটিও কিডনি রোগের একটি অন্যতম লক্ষণ
11. KIDNEY রোগের আরো কিছু লক্ষণ হলো-
Energy কমে যাওয়া, অনেক বেশি ক্লান্তি অনুভব করা, অথবা মনোযোগ এর সমস্যা হওয়া, ঘুমের সমস্যা হওয়া, যখন কিডনি রক্ত পরিশোধন করতে অপরাগ হয়, তখন Blood টক্সিন প্রস্রাবের মাধ্যমে বাহির হতে পারে না বলে রক্তেই থেকে যায়, যার কারণে ঘুমের সমস্যা সৃষ্টি হয়
Energy কমে যাওয়া, অনেক বেশি ক্লান্তি অনুভব করা, অথবা মনোযোগ এর সমস্যা হওয়া, ঘুমের সমস্যা হওয়া, যখন কিডনি রক্ত পরিশোধন করতে অপরাগ হয়, তখন Blood টক্সিন প্রস্রাবের মাধ্যমে বাহির হতে পারে না বলে রক্তেই থেকে যায়, যার কারণে ঘুমের সমস্যা সৃষ্টি হয়
12. Urine বেশিফেনা হলে :-
In the urine অনেক বেশি ফেনা দেখা দিলে, বুঝতে হবে যে প্রস্রাবের সঙ্গে প্রোটিন যাচ্ছে, ডিমের সাদা অংশ ফাটানো হলে যেমন ফেনা বা বাবেল হয় প্রস্রাবের, এই বুদ বুদও ঠিক সেইরকম, প্রস্রাবে এলবুমিন নামক প্রোটিন এর উপস্থিতির জন্যই এমন হয়, কিডনির ফিল্টার ড্যামেজ হয়ে গেলে প্রোটিন লিক হয়ে প্রস্রাবের সঙ্গে বের হয় বলে প্রস্রাবে ফেনা দেখা দেয়
In the urine অনেক বেশি ফেনা দেখা দিলে, বুঝতে হবে যে প্রস্রাবের সঙ্গে প্রোটিন যাচ্ছে, ডিমের সাদা অংশ ফাটানো হলে যেমন ফেনা বা বাবেল হয় প্রস্রাবের, এই বুদ বুদও ঠিক সেইরকম, প্রস্রাবে এলবুমিন নামক প্রোটিন এর উপস্থিতির জন্যই এমন হয়, কিডনির ফিল্টার ড্যামেজ হয়ে গেলে প্রোটিন লিক হয়ে প্রস্রাবের সঙ্গে বের হয় বলে প্রস্রাবে ফেনা দেখা দেয়
13. চোখের চারপাশ ফুলে গেলে :-
যখন kidney অনেক বেশি প্রোটিন লিক করে তখন প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন প্রস্রাবের সঙ্গে বের হয়ে যায় বলে চোখের চারপাশে ফুলে যায়
যখন kidney অনেক বেশি প্রোটিন লিক করে তখন প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন প্রস্রাবের সঙ্গে বের হয়ে যায় বলে চোখের চারপাশে ফুলে যায়
14. পায়ের heel ও পায়ের পাতা ফুলে গেলে :-
কিডনির কার্যকারিতা কমে গেলে সোডিয়ামের পরিমাণ বেড়ে যায় ফলে পা এবং গোড়ালি ফুলে যায়
কিডনির কার্যকারিতা কমে গেলে সোডিয়ামের পরিমাণ বেড়ে যায় ফলে পা এবং গোড়ালি ফুলে যায়
15. ক্ষুধা কমে গেলে :-
শরীরের Toxin এর উৎপাদন বৃদ্ধি পেলে Kidney এর function কমে যাওয়ার ফল স্বরূপ ক্ষুধা কমে যায়
শরীরের Toxin এর উৎপাদন বৃদ্ধি পেলে Kidney এর function কমে যাওয়ার ফল স্বরূপ ক্ষুধা কমে যায়
** এছাড়া ও রোগীর নিঃশ্বাসে দুর্গন্ধ হওয়া, শ্বাস নিতে কষ্ট হওয়া, মাথা ঘোরা, কোমর ও পায়ের ব্যথা হওয়া, ইত্যাদি উপসর্গগুলো দেখা দিতে পারে, তাছাড়া দীর্ঘদিন যাবত গ্যাস্ট্রিকের ঔষধ, যেমন দাঁতের Pain medication ইত্যাদি বিভিন্ন ব্যথানাশক ঔষধ একনাগাড়ে দীর্ঘদিন সেবন করলে, অতিরিক্ত নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন করলে, যেমন সাদা, খৈনি, গুটকা, মদ, বিড়ি ইত্যাদি মাত্রাতিরিক্ত এবং জাঙ্ক ফুড খেলে তাছাড়া পরিবারে কারো কিডনি রোগ থাকলে এই রোগ দেখা দিতে পারে, তাই যদি উপরোক্ত উপসর্গগুলো দেখা যায় তাহলে সিম্পল ইউরিন টেস্ট (ACR) এবং ব্লাড টেস্ট (KFT) কিডনি ফাংশন টেস্ট ও অতি অবশ্যই রক্তে সিরাম ক্রিটিনাইন (Serum Creatinine) এর মাত্রা টেস্ট করিয়ে আপনার কিডনির কোন সমস্যা আছে কিনা সেটা নিশ্চিত হতে পারেন
***** KIDNEY সুস্থ ও ভালো রাখার উপায় :-
KIDNEY রোগ একটি নীরব ঘাতক, আমাদের ভারতবর্ষে এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এই রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে, প্রতিবছর অনেক মানুষ এই রোগে মৃত্যুবরণ করছে, তাই আগে থেকেই kidney এর Care নেওয়া উচিত, তাই আসুন আজ জেনে নেই কিডনি ভালো রাখার উপায় সমূহ -
# পর্যাপ্ত ও Quantitatively পানি পান করুন, প্রতিদিন অন্তত 8 গ্লাস পানি বা তরল খাবার খাওয়া উচিত, তবে অতিরিক্ত ঘাম হলে পানি খাওয়ার পরিমাণ আরো বাড়াতে হবে, পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি(If you drink water)খেলে kidney তে পাথর হয় না, এবং এর স্বাভাবিক কার্যক্রম ঠিক থাকে
# Eat less salt, খাবারে অতিরিক্ত লবন খাওয়া কিডনির স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর, মানুষের শরীরে প্রতিদিন মাত্র এক চা-চামচ লবণ এর চাহিদা থাকে, তাই কিডনি সুস্থ রাখতে অতিরিক্ত লবন খাওয়া পরিহার করার অভ্যাস করুন
# অতিরিক্ত প্রাণিজ প্রোটিন খাওয়া থেকে বিরত থাকুন, পাঠা ও খাসির মাংস, শুকরের মাংস, ইত্যাদি খেলে কিডনির ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে এমন কি চিপস, ফাস্ট ফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার, Instant Noodles and salt দিয়ে ভাজা Nuts ও কিডনির জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকর
# খাবার তালিকায় অতিরিক্ত প্রোটিন থাকলে, কিডনির ওপর চাপ পড়ে, এবং কিডনির দুর্বল কোষগুলোর ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে, তাই প্রাণিজ প্রোটিন এড়িয়ে মাছ ডাল জাতীয় প্রোটিন রাখুন খাবার তালিকায়
# রক্তচাপ স্বাভাবিক রাখুন, কিডনি ভালো রাখতে রক্তচাপ সব সময় 120/80 অথবা এর কম রাখার চেষ্টা করুন, রক্তচাপ কমিয়ে রাখতে নিয়মিত ব্যায়াম করা ও লবণ কম খাওয়া জরুরি
# Diyabetes নিয়ন্ত্রণে রাখুন, ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে না রাখলে কিডনির রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়, সুগার বেশি থাকলে মিষ্টি জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলুন
# Beware of taking drugs :- কমবেশি প্রায় সব ওষুধই কিডনির জন্য ক্ষতিকর, তাই যে কোন ঔষধ খাবার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে নিন, প্রয়োজনের চেয়ে বেশি ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা থাকে
# Avoid soft drinks, এবং যখন তৃষ্ণা পায় জল খেয়ে নিন, ধূমপান, মদ্যপানের, কারণে ধীরে ধীরে কিডনিতে রক্ত চলাচল কমে যেতে থাকে, এবং এর ফলে কিডনির কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়, ফলে ধূমপান ও মদ্যপান ব্যক্তি এক পর্যায়ে গিয়ে কিডনি রোগে আক্রান্ত হয়
** (বি : দ্র :) :- বর্তমানে আধুনিক আয়ুর্বেদ চিকিৎসার মাধ্যমে এই কঠিন ও জটিল সব ধরনের সর্ব পর্যায়ের কিডনি রোগ হতে 100 মুক্তি পাওয়া সম্ভব
প্রয়োজনে Email করুণ sukantapaul715@gmail.com
প্রয়োজনে Email করুণ sukantapaul715@gmail.com
Thank you so much important post share korar jonno
ReplyDelete