*আমাদের সকলেরই জীবনের কোনো না কোনো সময়ে চোখের ব্যথার সমস্যা হয় তবে শুধু চোখ নয় তার আশেপাশের অঞ্চলেও ব্যাথা হয় কখনো চোখের সমস্যা কখনো আবার মস্তিষ্কের সমস্যার জন্য চোখের ব্যথার উপসর্গ থাকতে পারে, অনেক সময়ে আবার মাথার রেফারড পেইন ও চোখে চলে আসে, সে ক্ষেত্রে কোনটা মাথা থেকে আসছে আর কোনটা শুধুই চোখের ব্যথা তা বুঝতে হবে রোগীকেই, চোখ ব্যথার কারণ চোখের রোগ ছাড়াও বিভিন্ন শারীরিক অসুস্থতা ও হতে পারে বেশ কয়েকটি কারণে চোখে ব্যাথা হয়, এ গুলির মধ্যে অনেক গুলিই কোন ভয়ঙ্কর রোগের উপসর্গ, তাই চোখের মতো গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গে ব্যথা হলে কখনো ফেলে রাখবেন না, যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসক কে দেখান,
* পাওয়ার বাড়লে চোখে ব্যথা করে এই ব্যাথার একটা টিপিক্যাল ধরন রয়েছে, চোখ থেকে শুরু করে এক দিকে ব্যাথাটা মাথার পেছনে যায় তারপরে কপালের দুদিকেই ছড়িয়ে পড়ে, গা বমি ভাব থাকে অনেকে এটাকে মাইগ্রেনের ব্যথার সঙ্গে গুলিয়ে ফেলেন তবে যদি দেখেন যে মাইগ্রেনের ওষুধ খেয়েও ব্যথা কমছে না তাহলে অবশ্যই চোখ পরীক্ষা করাবেন হতে পারে পাওয়ার হয়েছে কিংবা পাওয়ারের রদবদল হয়েছে এক্ষেত্রে চশমা বদলাতে হবে
* চোখে বেথার আরো একটি কমন কারণ হলো কনজাংটিভাইটিস যাকে বাংলায় বলে চোখ ওঠা এই সংক্রমণে চোখে ব্যাথা হয়ে ফুলে যায়, চোখ লালচে হয় এবং চোখে ক্রমাগত জ্বালাপোড়ার অনুভূতি হতে থাকে, সাধারণত এলার্জি থেকেই চোখেও আবরণীর এই ইনফ্লামেশন হয় তবে ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া আক্রমণেও কনজাংটিভাইটিস হতে পারে চোখের পাতায় কোন কারনে প্রদাহ হলেও সেখান থেকে চোখে ব্যথা হয়
* চোখের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ কর্নিয়া খুব সূক্ষ্ম ও সংবেদনশীল এতে কোনো কারণে আঘাত লাগলে বা আচমকা কোনো কিছু ঢুকে গেলে চোখে প্রথমে চুলকানি ও অস্বস্তি হয় সঙ্গে তীব্র ব্যথা ও
* কর্নিয়ার ইনফ্লেমেশন চোখে ব্যথার সহজ কারন গুলোর মধ্যে অন্যতম, বিশেষ করে যারা কন্টাক্ট লেন্স বেশি ব্যবহার করেন তাদের এই সমস্যায় ভোগার ঝুঁকি বেশি থাকে
* চোখের প্রেসার বাড়লে চোখে ব্যথা হয়, তবে এই ব্যাথা অন্য সব ব্যথা থেকে একেবারে পৃথক অনুভূতি দেয়
* গ্লকোমা ও চোখের ব্যথার অন্যতম কারণ অনিয়ন্ত্রিত চোখের প্রেসার অনেক সময়ই গ্লুকোমার কারণ হয়ে দাঁড়ায় বিশেষ করে যাদের পারিবারিক ইতিহাস রয়েছে, এর লক্ষণ তীব্র মাথা ব্যাথা বমি বা বমি ভাব, দৃষ্টিশক্তি অস্পষ্ট হয়ে যাওয়া সঠিক সময়ে চিকিৎসা না পেলে এই রোগ থেকে অন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে
* চোখের নার্ভ এর অনেক সময় ব্যাথা হয়, যেটা সচরাচর সাধারণ মানুষের পক্ষে বোঝা সম্ভব হয়, স্ক্লেরোসিস বা ইনফ্লেমেশন হলেই এই সমস্যা হয় এতে দৃষ্টিশক্তি কমে আসার ঝুঁকি থাকে
* চোখের পাশেই সাইনাসের অবস্থানের জন্য সাইনোসাইটিস হলে চোখে রেফার্ড পেইন হয়, চোখে ব্যথার সঙ্গে যদি অস্পষ্ট দেখা, চোখ দিয়ে ক্রমাগত জল পড়া, চোখের ভেতর কিছু আটকে আছে এরকম অনুভূতি হওয়া, মাথা ঘোরা বা বমি ভাব চোখের মনি লালচে বা গোলাপি হয়ে যাওয়ার মতো লক্ষণগুলো থাকে তাহলে চিকিৎসকদের দ্বারস্থ হন
* চোখের ব্যথায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা:- চোখের ব্যাথায় আধুনিক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা আজ অনেক দূর এগিয়ে গেছে ব্যথার কারণ ও লক্ষণ মিলিয়ে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করলে উপকার পাওয়া যায় চোখের ব্যাথায় যেসব ওষুধগুলো সবচেয়ে কার্যকারী সেগুলো হলো বেলেডোনা, ওনাম সোডিয়াম, পালসেটিলা, বার বেটা, ম্যাগফস প্রভৃতি তবে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া উচিত নয়, কারণ চিকিৎসক তার অভিজ্ঞতার আলোকে ওষুধটির শক্তি নির্বাচন করে থাকেন যা চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ
* পাওয়ার বাড়লে চোখে ব্যথা করে এই ব্যাথার একটা টিপিক্যাল ধরন রয়েছে, চোখ থেকে শুরু করে এক দিকে ব্যাথাটা মাথার পেছনে যায় তারপরে কপালের দুদিকেই ছড়িয়ে পড়ে, গা বমি ভাব থাকে অনেকে এটাকে মাইগ্রেনের ব্যথার সঙ্গে গুলিয়ে ফেলেন তবে যদি দেখেন যে মাইগ্রেনের ওষুধ খেয়েও ব্যথা কমছে না তাহলে অবশ্যই চোখ পরীক্ষা করাবেন হতে পারে পাওয়ার হয়েছে কিংবা পাওয়ারের রদবদল হয়েছে এক্ষেত্রে চশমা বদলাতে হবে
* চোখে বেথার আরো একটি কমন কারণ হলো কনজাংটিভাইটিস যাকে বাংলায় বলে চোখ ওঠা এই সংক্রমণে চোখে ব্যাথা হয়ে ফুলে যায়, চোখ লালচে হয় এবং চোখে ক্রমাগত জ্বালাপোড়ার অনুভূতি হতে থাকে, সাধারণত এলার্জি থেকেই চোখেও আবরণীর এই ইনফ্লামেশন হয় তবে ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া আক্রমণেও কনজাংটিভাইটিস হতে পারে চোখের পাতায় কোন কারনে প্রদাহ হলেও সেখান থেকে চোখে ব্যথা হয়
* চোখের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ কর্নিয়া খুব সূক্ষ্ম ও সংবেদনশীল এতে কোনো কারণে আঘাত লাগলে বা আচমকা কোনো কিছু ঢুকে গেলে চোখে প্রথমে চুলকানি ও অস্বস্তি হয় সঙ্গে তীব্র ব্যথা ও
* কর্নিয়ার ইনফ্লেমেশন চোখে ব্যথার সহজ কারন গুলোর মধ্যে অন্যতম, বিশেষ করে যারা কন্টাক্ট লেন্স বেশি ব্যবহার করেন তাদের এই সমস্যায় ভোগার ঝুঁকি বেশি থাকে
আরো পড়ুন:
মানসিক দুশ্চিন্তা থেকে বাঁচার উপায় Free Tips 2019.
https://healthbasket99.blogspot.com/2019/08/health-stress-tension-depression.html
* অনেক সময় সমুদ্রের ধারে বসলে বালুকণা, খোসা চোখে ঢুকে পড়ে কিংবা ছোট সূক্ষ্ম কণা বা রাসায়নিক ঢুকলেও যত কম ছোটই হোক না কেন চোখে প্রবল অস্বস্তি সহ ব্যাথা হয়, অবশ্য চোখে খুব ভালো জলের ঝাপটা দিলে এগুলি বেরুলেই ব্যথা কমে, তবে যাদের চোখে অকুইলার প্রেসার আছে তারা জলের ঝাপটা দেবেন না* চোখের প্রেসার বাড়লে চোখে ব্যথা হয়, তবে এই ব্যাথা অন্য সব ব্যথা থেকে একেবারে পৃথক অনুভূতি দেয়
* গ্লকোমা ও চোখের ব্যথার অন্যতম কারণ অনিয়ন্ত্রিত চোখের প্রেসার অনেক সময়ই গ্লুকোমার কারণ হয়ে দাঁড়ায় বিশেষ করে যাদের পারিবারিক ইতিহাস রয়েছে, এর লক্ষণ তীব্র মাথা ব্যাথা বমি বা বমি ভাব, দৃষ্টিশক্তি অস্পষ্ট হয়ে যাওয়া সঠিক সময়ে চিকিৎসা না পেলে এই রোগ থেকে অন্ধ হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে
* চোখের নার্ভ এর অনেক সময় ব্যাথা হয়, যেটা সচরাচর সাধারণ মানুষের পক্ষে বোঝা সম্ভব হয়, স্ক্লেরোসিস বা ইনফ্লেমেশন হলেই এই সমস্যা হয় এতে দৃষ্টিশক্তি কমে আসার ঝুঁকি থাকে
* চোখের পাশেই সাইনাসের অবস্থানের জন্য সাইনোসাইটিস হলে চোখে রেফার্ড পেইন হয়, চোখে ব্যথার সঙ্গে যদি অস্পষ্ট দেখা, চোখ দিয়ে ক্রমাগত জল পড়া, চোখের ভেতর কিছু আটকে আছে এরকম অনুভূতি হওয়া, মাথা ঘোরা বা বমি ভাব চোখের মনি লালচে বা গোলাপি হয়ে যাওয়ার মতো লক্ষণগুলো থাকে তাহলে চিকিৎসকদের দ্বারস্থ হন
* চোখের ব্যথায় হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা:- চোখের ব্যাথায় আধুনিক হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা আজ অনেক দূর এগিয়ে গেছে ব্যথার কারণ ও লক্ষণ মিলিয়ে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা করলে উপকার পাওয়া যায় চোখের ব্যাথায় যেসব ওষুধগুলো সবচেয়ে কার্যকারী সেগুলো হলো বেলেডোনা, ওনাম সোডিয়াম, পালসেটিলা, বার বেটা, ম্যাগফস প্রভৃতি তবে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া উচিত নয়, কারণ চিকিৎসক তার অভিজ্ঞতার আলোকে ওষুধটির শক্তি নির্বাচন করে থাকেন যা চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ
No comments:
Post a Comment