* থাইরয়েড ঘটিত রোগ নিরাময়ে ভেষজই অতুলনীয় (Herbal is incomparable to cure thyroid disorders). - Health Basket/health news, lifestyle, fitness, Health Tips,new disease, Treatment of disease

Health Basket/health news, lifestyle, fitness, Health Tips,new disease, Treatment of disease

“Think positively and exercise daily, eat healthy, work hard, stay strong, build faith, worry less, read more, and be happy.” * Blog Topics - (Health news, lifestyle, health Tips, new disease, Treatment of disease, etc)

Responsive Ads Here

Breaking

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Thursday, August 29, 2019

* থাইরয়েড ঘটিত রোগ নিরাময়ে ভেষজই অতুলনীয় (Herbal is incomparable to cure thyroid disorders).


            *Human Hypothyroidism কিংবা হাইপার থাইরয়েডিজম অসুখের জন্য মূলত দেহের থাইরয়েড গ্রন্থির হরমোন ক্ষরণের তারতম্য দায়ী, এক্ষেত্রে যেহেতু রোগ দুটো কোন জীবাণুর সংক্রমণের জন্য হয় না তাই দেহের মধ্যে কোন না কোন বস্তুর Shortage পূরণ ও  নিয়মিতভাবে শরীরচর্চায় রোগগুলো নিরাময় সম্ভব, এক্ষেত্রে জীবাণুনাশক দ্রব্যের ( এন্টিবায়োটিক,  বিশেষ রাসায়নিক বস্তু, স্টেরয়েড প্রভৃতি) ব্যবহার করা হয় না, রোগের চিকিৎসার অতি প্রাচীন ভারতীয় যুগবিদ্যাকে আজ প্রায় সারা Around the world বিশ্বের মানুষ গ্রহন করে নিয়েছেন, দ্বিতীয়তঃ দেহের পরিপোষক উপাদানগুলোর মধ্যে কোনটির অভাবে কিংবা প্রাচুর্যতার কারণে থাইরয়েড গ্রন্থি ঠিকমতো কাজ করে না তা নির্ধারণ করা প্রয়োজন এ ব্যাপারে Oriental ও পাশ্চাত্যের বহু বিজ্ঞানী তাদের গবেষণালব্ধ মতামত ব্যক্ত করেছেন, অনেক বিজ্ঞানী প্রাকৃতিক লবণ, মাছ ও শাকসবজি খাওয়ার কথা বলেছেন, দেহের বিপাকীয় কার্যকারিতা বিঘ্নের কারণে থাইরয়েড গ্রন্থি Naturally কাজ করতে পারে না বলেই অনেক বিজ্ঞানী দেহের বিপাক ক্রিয়া যাতে স্বাভাবিক থাকে তার উপর গুরুত্ব দেন, এক্ষেত্রে দেহে আয়োডিন ও ক্যালসিয়াম লবণ এর কথা বলা হয়, খাদ্য লবণের সঙ্গে আয়োডিন গ্রহণ, sea-fish, সামুদ্রিক শৈবাল জাতীয় দ্রব্য ভক্ষনের এইসব লবণের ঘাটতি পূরণ সম্ভব হয়, অনেকে মনে করেন ঠিকমত শাকসবজি খেলে ও লবণের ঘাটতি পূরণ হয়, ভারতীয় প্রাচীন আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে Thyroid ঘটিত রোগের Symptoms  প্রতিরোধ ও নিরাময়ের কথা চরক সংহিতায় লিপিবদ্ধ আছে, আধুনিক প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য ভেষজবিদদের মতে হাইপোথাইরয়েডিজম কিংবা হাইপার থাইরয়েডিজম বেশ কতগুলো ভেষজ ব্যবহারের মাধ্যমে সম্পূর্ণভাবে নিরাময় সম্ভব,

        * Thyroid gland কি :- আমাদের দেহের গলদেশে শ্বাসনালীর  দু'পাশে দ্বিলতি বিশিষ্ট যে অনালগ্রন্থি থেকে প্রতিনিয়ত থাইরক্সিন, স্টাই আয়োডুথাইরুনিন, ক্যালসিটোসিন, নামক হরমোন গুলো ক্ষরিত হয় তাকেই থাইরয়েড গ্রন্থি বলা হয়, এটি মাথার Pituitary gland ক্ষরিত টিএসএইচ দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, মূলত দেহের বিপাক ও বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রক গ্রন্থি,

        * হাইপোথাইরয়েডিজম ও হাইপার থাইরয়েডিজম কেন হয় :- কোন কারণে মস্তিষ্কের পিটুইটারি গ্রন্থি থেকে থাইরয়েড স্টিমুলেটিং হরমোন ঠিকমত ক্ষরিত না হলে আনুষঙ্গিকভাবে থাইরয়েড গ্রন্থির কার্যকারিতা বিঘ্নিত হয়, যদি থাইরক্সিন কম ক্ষরিত হয় তাহলে মানুষের দেহে যে উপসর্গগুলো দেখা দেয় তাদের সমষ্টিকে হাইপোথাইরয়েডিজম এবং থাইরক্সিন বেশি ক্ষরিত হলে দেহে যে উপসর্গগুলো দেখা দেয় তাদের সমষ্টিকে হাইপার থাইরয়েডিজম বা থাইরোটক্সিকোসিস বলে, হাইপোথাইরয়েডিজম ক্ষেত্রে The younger ones বা কম বয়সীদের ক্রেটিনিজম আর পরিণত মানুষের দেহে মিক্সিডিয়া ডিজিজ নামে চিহ্নিত করা হয়, আর হাইপারথাইরয়েডিজমের ক্ষেত্রে প্রেভস ডিজিজ বা এস্কোথার্মিক গয়টার বলা হয়, মূলত থাইরয়েড গ্রন্থির অস্বাভাবিক হরমোন ক্ষরণের জন্য এই দুটো Syndrome রোগের লক্ষণ প্রকাশ লাভ করে, দুটো রোগেরই বেশ কতগুলো উপসর্গ সাধারণভাবে একই যা অনুরূপ থাকলেও হাইপোথাইরয়েডিজম এর বেলায় মাথায় ও গায়ে চুল কমে যায় ও হেয়ার ফল হয়, Always দেহে ক্লান্তি বোধ হয়, চামড়া খসখসে হয়ে থাকে, দেহের ওজন অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়, কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়, ঠান্ডা সহ্য হয় না, একটুতেই সর্দি কাশি হয়, দেহের যে কোনো স্থানের পেশী যখন তখন শক্ত হয়ে যায় বা পেশির খিঁচুনি হয়, মানসিকভাবে সবসময় একটা অবসাদ ও ডিপ্রেশন থাকে, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়, অনেক সময় স্মৃতিভ্রংশ দেখা দেয়, অনেকে মনে করেন এই কারণে ঘুমঘুম ভাব বা ঝিমিয়ে থাকার মত অবস্থা দেখা দেয়, দেহে কোলেস্টেরল বেড়ে যায়, হাত পায়ে ফোলা ফোলা ভাব দেখা দেয়, উল্লেখ্য ছেলেদের অপেক্ষা মেয়েদের এই রোগটি বেশি হয়,

           আবার Hyperthyroidism এর প্রধান উপসর্গ হলো - দেহের পেশি দুর্বল হয়, শ্বাসযন্ত্র একটা কষ্ট অনুভূত হয়, হৃদপিন্ডের গতি বেড়ে যায়, মনে সব সময় একটা আংজাইটি বা টেনশন থাকে, কারো কারো এই জন্য Osteoporosis হয়, হাত-পা কাঁপতে পারে, পেশীর খিঁচুনি হতে পারে, মাথার কিংবা গায়ের চুল পড়ে যায় বা মাথা ফাঁকা হয়ে যায়, ইনসোনমিয়া দেখা দেয়, ওজন কমে যেতে পারে, কোন কাজে Mind বসে না, ক্লান্ত মনে হয়, তাপ সহ করার ক্ষমতা কমে যায়, সারা দিনে কয়েকবার পায়খানা হতে পারে, সামগ্রিকভাবে দেহে একটা চরম অস্বস্তি বোধ হয়, দেহ স্তুলাকার লাভ করে বা অধিকহারে চর্বি সঞ্চিত হয়,


          * Thyroid gland ঘটিত রোগ - শোক নিরাময় ও প্রতিরোধে ভেষজ ব্যবহার :-
     # Hypothyroidism এর ক্ষেত্রে :- গাজর দু'রকমের পাওয়া যায়, হলুদ রঙের গাজর টি নিয়মিতভাবে বেশ কয়েকদিন রান্না করে খেলে থাইরয়েড গ্রন্থি ক্রমে স্বাভাবিক হয়, লালচে রঙের অপেক্ষাকৃত নরম গাজরটি ভাল করে ধুয়ে মুছে নিয়ে সরাসরি দাতে কেটে খেলে কিংবা স্যালাড করে নিয়মিতভাবে 10-15 দিন খেলে থাইরয়েড গ্রন্থি স্বাভাবিক হয়ে যায়, গাজর খেলে থাইরয়েড গ্রন্থির স্বাভাবিক কার্যকারিতার সঙ্গে সঙ্গে দেহে অম্লপিত্তের Incense কমে, দেহের হজম ক্ষমতা বাড়ে, দেহে ক্যান্সার হওয়ার প্রবণতা কমে

           * অনেক Scientists ব্রকোলি, ক্যাপসিকাম, খাওয়ার কথা উল্লেখ করেছেন, ব্রকোলির মধ্যে মানব দেহের পুষ্টি প্রদানকারী দ্রব্য প্রচুর থাকে নিয়মিতভাবে ব্রকোলি রান্না করে খেলে থাইরয়েড গ্রন্থি স্বাভাবিক হয়ে যায়

          * Soybean বীজ সরাসরি কিংবা রান্না করে খেলে কিংবা সোয়াবিন জাতীয় দ্রব্য নিয়মিতভাবে বেশ কয়েকদিন খেলে থাইরয়েড গ্রন্থি স্বাভাবিক হয়ে যায়, সোয়াবিন এর মধ্যে মানবদেহের পুষ্টিকারক দ্রব্য প্রচুর পরিমাণে থাকে,
          * Many people think কাঁচা পেঁয়াজ কেটে সরাসরি কিংবা স্যালাড করে ভাতের সঙ্গে নিয়মিত ভাবে বেশ কয়েকদিন খেলে থাইরয়েড গ্রন্থি স্বাভাবিকভাবে কাজ করে, কাঁচা পেঁয়াজ খেলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পরিপাকক্রিয়া,  পুষ্টি,  খাদ্য গ্রহণের আকাঙ্ক্ষা বৃদ্ধি পায়, গ্রামবাংলায় মুড়ির সঙ্গে কাঁচা পেঁয়াজ খাওয়ার রিতিকা স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী

           * Raw garlic খেতে পারলে ভালো হয়, তা না খেলে দুধের সঙ্গে ফুটিয়ে চায়ের মতো করে খেলে, তেলে ভেজে কিংবা নিদেনপক্ষে রান্না করে নিয়মিতভাবে কিছুদিন খেলে থাইরয়েড গ্রন্থি স্বাভাবিকভাবে কাজ করে
           * Amanda Nut  কিংবা আখরোট বাদাম ভেজে কিংবা জলে ফেলে চিবিয়ে চিবিয়ে খেলে মতান্তরে বেটে শরবত তৈরি করে কিছুদিন নিয়মিতভাবে খেলে দেহের পুষ্টি বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে থাইরয়েড গ্রন্থি স্বাভাবিকভাবে work করে, অনেকে পেস্তাবাদাম দুষ্প্রাপ্য ও দুর্লভ এর কারণে চিনা বাদাম খাওয়ার কথাও বলেন, ভালো ফল দেয়
          * ঘৃতকুমারী বা অ্যালোভেরা পাতার জেল অংশটা 10 থেকে 15 গ্রাম নিয়মিতভাবে 10-15 দিন সকালে খালি পেটে খেলে থাইরয়েড এর ব্যাপারে ভালো ফল মেলে

         * অনেকে মনে করেন আমাদের দেশে সিজনাল ফলমূল সবজি কয়েকদিন নিয়মিতভাবে খেলে থাইরয়েড গ্রন্থির অস্বাভাবিক ক্রিয়া কলাপ দূর হয় বিশেষত ফুলকপি, বাঁধাকপি, টমেটো, গাজর, বীট, পালং শাক, খেলে দেহের Normal পরিপুষ্টির  পাশাপাশি থাইরয়েড গ্রন্থি স্বাভাবিক কাজকর্ম করে ও তার জন্য রোগ শোক দূর হয়
          * Kerala ও দাক্ষিণাত্যের অনেক ভেষজবিদ  মনে করেন নারিকেল তেল ও এই তেল জাতীয় দ্রব্য বা এই তেল দিয়ে প্রস্তুত খাদ্য দ্রব্য থাইরয়েড কার্যকারিতা স্বাভাবিক করে

# হাইপার থাইরয়েডিজম এর ক্ষেত্রে ?

         * অপরাজিতা গাছের 10 গ্রাম মূল নিয়ে গাওয়া ঘি এর সঙ্গে বেটে পড়ে মধু মিশিয়ে দিনে দু তিনবার নিয়মিত খেলে 5-7 দিন গলগন্ডে উপকার পাওয়া যায়

         * ইক্ষু গাছের ফল কেটে বন্ধ পাত্রে জলের মধ্যে রাতে রেখে জল অংশ (আড়াইশো থেকে 300 মিলি) সকালে খালি পেটে 7-8 দিন খেলে গলগন্ডে খুবই উপকার হয়, উপকার বুঝে আরো কয়েকদিন খাওয়া যেতে পারে রোগটি সেরে যায়,
          * Digest করাতে সহায়ক সবরকম ভেষজই থাইরয়েড গ্রন্থির অধিক্ষরণ: পরোক্ষভাবে নিয়ন্ত্রণ করে, দুপুরে ও রাতে খাওয়ার পর একটি করে কাঁচা আমলকী চিবিয়ে চিবিয়ে খেতে হবে, আমলকি দেহের সবরকম অনাল ও সনাল গ্রন্থির কার্যকারিতা স্বাভাবিক করে,
          * Aloeva এর শাস অংশ দিনে অন্তত দুবার নিয়মিত 10 থেকে 15 দিন সরাসরি কিংবা শরবত রূপে বা জুস করে খেলে ভালো ফল দেয়,  পরোক্ষভাবে থাইরয়েডের অধিক্ষরণ: নিয়ন্ত্রণ করে, সকল লেবুজাতীয় ফলেই  এ ব্যাপারে উল্লেখযোগ্য, পাতিলেবু জাতের লেবু শরবত এর সঙ্গে আচারের সঙ্গে খেলেও কাজ করে, অন্তত 10 থেকে 15 দিন নিয়মিতভাবে খেয়ে পরীক্ষা করে দেখা দরকার, কোনভাবে ক্ষতিকর নয় বরং লাভজনক

 *** Special advice  :- থাইরয়েড গ্রন্থির অধ:ক্ষরণ ও অধ:ক্ষরণের ব্যাপারে দেশে-বিদেশে নানান গবেষনা কার্য অব্যহত, ভেষজবিদদের মতে থাইরয়েড গ্রন্থি জনিত সকল রোগই  নিরাময় যোগ্য তবে সময় সাপেক্ষ, ভেষজ দ্রব্যগুলোর কোন Side-effects বা ক্ষতিকর প্রভাব নেই, পরিবর্তে পাশাপাশি দেহের জন্য উপসর্গগুলো নিরাময়ে সহায়তা করে, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে থাইরয়েড গ্রন্থির স্বাভাবিক কার্যকারিতার সহায়তা করে, অনেক পাশ্চাত্য বিজ্ঞানীর মতে নারিকেল তেল,  সামুদ্রিক moss জাতীয় দ্রব্য, ব্রকলি, সয়াবিন, সব রকম বাদাম,  গাজর,  বিট ও সব রকম রঙিন ফলমূল,  শাকসবজি দেহের অন্যান্য পুষ্টি ও বৃদ্ধি সংশ্লিষ্ট কার্যকারিতার সঙ্গে থাইরয়েড গ্রন্থির স্বাভাবিকতা ব্যাপারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, কারো কারো মতে টেবিল সল্ট বা খাদ্য লবন, সামুদ্রিক মাছের তেল ও তেল জাতীয় দ্রব্য, সবরকম ফ্রুট জুস খেলে ভালো ফল দেয়, অধ:ক্ষরণ কিংবা অধিক্ষরণ যাই হোক না কেন Thyroid gland এর অস্বাভাবিক কার্যকারিতা যেহেতু দেহের স্বাভাবিক পুষ্টি বৃদ্ধির  সময়েই এই গ্রন্থির অস্বাভাবিকতা দেখা দিলে ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন, গ্রামবাংলার ভেষজ দ্রব্যগুলি এব্যাপারে অনবদ্য ভূমিকা পালন করে,

*(বি: দ্র:) থাইরয়েডের এ্যালোপ্যাথিক ট্যাবলেট অতিরিক্ত খাওয়া থেকে সাবধান, পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয়ে জন্ডিস দেখা দিতে পারে

No comments:

Post a Comment

Ninja Action Replay

How to prepare yourself to fight against kovid19, করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য নিজেকে কিভাবে প্রস্তুত রাখব

বন্ধুরা কেমন আছ সবাই আশা করি সবাই খুব ভাল আছ, বন্ধুরা আপনারা সবাই জানেন বর্তমানে করোনা নামক ভাইরাসটি এক মহামারীর আকার ধারণ করেছে, যারা এই ম...

Post Top Ad

Advertisement