* সাবধান ! 'ডেঙ্গু 'থেকে কিভাবে বাঁচবেন ? জেনে নিন লক্ষণ ও প্রতিকার (Be careful! How to avoid 'dengue'? Learn the signs and remedies). - Health Basket/health news, lifestyle, fitness, Health Tips,new disease, Treatment of disease

Health Basket/health news, lifestyle, fitness, Health Tips,new disease, Treatment of disease

“Think positively and exercise daily, eat healthy, work hard, stay strong, build faith, worry less, read more, and be happy.” * Blog Topics - (Health news, lifestyle, health Tips, new disease, Treatment of disease, etc)

Responsive Ads Here

Breaking

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Thursday, August 1, 2019

* সাবধান ! 'ডেঙ্গু 'থেকে কিভাবে বাঁচবেন ? জেনে নিন লক্ষণ ও প্রতিকার (Be careful! How to avoid 'dengue'? Learn the signs and remedies).


* ডেঙ্গু জ্বরের উৎপত্তি :-
                     'Dengue' Virus এর মাধ্যমে এবং ভাইরাস বাহিত এডিস ইজিপ্টাই নামক মশার কামড়ে হয়ে থাকে ডেঙ্গু জ্বরের জীবাণুবাহী মশা কোন ব্যক্তিকে কামড়ালে সেই ব্যক্তি চার থেকে ছয় দিনের মধ্যে ডেঙ্গু জ্বরে  Infected হয় এবার এই আক্রান্ত ব্যক্তি কে কোন জীবানু বিহীন এডিস মশা কামড়ালে সেই মশাটি ডেঙ্গু জ্বরের জীবাণুবাহি মশায় পরিণত হয় এভাবে একজন থেকে অন্যজনে মশার মাধ্যমে ডেঙ্গু ছড়িয়ে থাকে, 'Dengue' Mainly প্রধানত 2 ধরনের হয় ক্লাসিক্যাল ডেঙ্গু ফিভার, হেমোরেজিক ফিভার

'Dengue' Feverজ্বর কখন ও কাদের বেশি হয় :-
                        May to September পর্যন্ত বিশেষ করে গরম এবং বর্ষার সময়ে ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ বেশি থাকে শীতকালে সাধারণত এই জ্বর হয় না বললেই চলে শীতে লার্ভা অবস্থায় এই মশা অনেকদিন  বেঁচেথাkতেপারে বর্ষার শুরুতে সেগুলো থেকে নতুন করে ডেঙ্গু ভাইরাস বাহিত মশা বিস্তার লাভ করে

সাধারণত শহর অঞ্চলে,  অভিজাত এলাকায়, বড় বড় দালান কোঠায়, এর প্রাদুর্ভাব বেশি তাই ডেঙ্গু জ্বর ও এই এলাকার বাসিন্দাদের বেশি হয় বস্তিতে বা গ্রামে বসবাসরত লোকজনের ডেঙ্গু কম হয়, ডেঙ্গু ভাইরাস চার ধরনের হয় তাই ডেঙ্গু জ্বর ও চারবার হতে পারে,  তবে যারা আগেও dengue জ্বরে আক্রান্ত হয়েছে তাদের ক্ষেত্রে পরবর্তী সময়ে রোগটি হলে সেটি মারাত্মক হওয়ার ঝুঁকি থাকে বিশেষ করে শিশুদের ক্ষেত্রে এটি বেশি দেখা যায়

 * লক্ষণ Symptoms :-  ক্লাসিক্যাল ডেঙ্গু জ্বরে সাধারণত তীব্র জ্বর ও সেইসঙ্গে শরীরে প্রচন্ড ব্যাথা হয়, জ্বর 105 ফারেনহাইট পর্যন্ত হয়
শরীরে বিশেষ করে হার কোমর পিঠ সহ অস্থিসন্ধি ও মাংসপেশিতে তীব্র ব্যথা হয় মাথা ব্যাথা ও চোখের পেছনে ব্যথা হয় অনেক সময় ব্যথা এত তীব্র হয় যে মনে হয় হাড় ভেঙ্গে যাচ্ছে তাই এই জ্বরের আরেক নাম "Breakbone Fever"
জ্বরহওয়াR চার বা পাঁচ দিনের সময় শরীরজুড়ে লালচে দানা দেখা যায় যাকে বলা হয় স্কিন রেশ অনেকটা এলার্জি বা ঘামাচির মত এর সঙ্গে বমি বমি ভাব এমন কি বমি Vomiting হতে পারে রোগী অতিরিক্ত ক্লান্তি বোধ করে এবং রুচি কমে যায়
কোন কোন রোগীর ক্ষেত্রে এর দুই বা তিন দিন পর আবার জ্বর আসে একে "বাই ফেজিক ফিভার বলে"

 * ডেঙ্গু হেমোরেজিক জ্বর :-    এই অবস্থাটা সবচেয়ে জটিল এই জ্বরে ক্লাসিকাল ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও উপসর্গের পাশাপাশি আরও যে সমস্যা গুলো হয় সেগুলো হলো - শরীরে বিভিন্ন অংশ থেকে রক্ত পড়া শুরু হয়, যেমন - চামড়ার নিচে, নাক ও মুখ দিয়ে, মারি ও দাঁত থেকে, কফের সঙ্গে,  রক্ত বমি,  পায়খানার  সঙ্গে তাজা রক্ত বা কালো পায়খানা, চোখের মধ্যে Abong চোখেরবাইরে রক্ত পড়তে পারে
 মেয়েদের বেলায় অসময়ে ঋতুস্রাব অথবা রক্তক্ষরণ শুরু হলে অনেক দিন পর্যন্ত রক্ত পড়তে থাকা ইত্যাদি হতে পারে এই রোগের বেলায় অনেকসময় বুকে জল, পেটেজল ইত্যাদি "Symptoms"উপসর্গ দেখা দিতে পারে অনেক সময় লিভার আক্রান্ত হয়ে রোগীর জন্ডিস, কিডনিতে আক্রান্ত হয়ে রেনাল ফেইলিওর ইত্যাদি জটিলতা দেখা দিতে পারে

* ডেঙ্গু শক সিনড্রোম :-   ডেঙ্গু জ্বরের ভয়াবহ রূপ হলো ডেঙ্গু শক সিনড্রোম, ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভারের সঙ্গে সার্কুলেটরি ফেইলিওর সঙ্গে ডেঙ্গু শক সিনড্রোম হয় এর লক্ষণ হলো রক্তচাপ হঠাৎ কমে যাওয়া, Pulse নারী স্পন্দন অত্যন্ত ক্ষীণ ও দ্রুত হওয়া শরীর হাত পা, ও  অন্যান্য অংশ ঠান্ডা হয়ে যায় প্রস্রাব কমে যায় হঠাৎ করে রোগী জ্ঞান হারিয়ে ফেলতে পারে এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে

* কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন ? :-    'Dengue'Fever জ্বরের নির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা নেই তবে এই জ্বর সাধারণত নিজে নিজেই ভালো হয়ে যায় তাই উপসর্গ অনুযায়ী সাধারণ চিকিৎসা যথেষ্ট তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই ভালো যেমন - শরীরের যে কোন অংশে রক্তপাত হলে প্লটিলেটের  মাত্রা কমে গেলে, শ্বাসকষ্ট হলে বা পেট ফুলে জল আসলে,  প্রস্রাবের পরিমাণ কমে গেলে জন্ডিস দেখা দিলে অতিরিক্ত ক্লান্তি বা দুর্বলতা Weakness দেখা দিলে প্রচন্ড পেটে ব্যথা বা বমি হলে
* কি কি পরীক্ষা করা উচিত ? :-   আসলে অধিকাংশ ক্ষেত্রে ডেঙ্গু জ্বর হলে খুব বেশি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার দরকার নেই এতে অযথা অর্থের অপচয় হয় জ্বরের 4 থেকে 5 দিন পরে সিবিসি এবং প্লটিলেট করাই যথেষ্ট, এর আগে Kরলে রিপোর্ট স্বাভাবিক থাকে এবং অনেকে বিভ্রান্তিতে পড়তে পারেন প্লটিলেট কাউন্ট 1 লাখের কম হলে ডেঙ্গু ভাইরাসের কথা মাথায় রেখে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত প্রয়োজনে ব্লাড সুগার লিভারের পরীক্ষা গুলো যেমন এস জি পি টি / এস জি ও টি/ অ্যালকালাইন ফসফাটেজ ইত্যাদি করা যাবে, চিকিৎসক যদি মনে করেন রোগী ডি আই সি জাতীয় জটিলতায় আক্রান্ত সে ক্ষেত্রে প্রোথ্রোম্বিন টাইম, এপিটিটি, ডিডাইমার ইত্যাদি পরীক্ষা করতে পারেন

# চিকিৎসা :-   ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত বেশিরভাগ রোগী সাধারণত 5 থেকে 10 দিনের মধ্যে নিজে নিজেই ভালো হয়ে যায় এমন কি কোন চিকিৎসা না করালেও তবে রোগীকে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই cholte  হবে যাতে ডেঙ্গু জনিত কোন মারাত্মক জটিলতা না হয় ডেঙ্গু জ্বরটা আসলে গোলমেলে রোগ সাধারণত লক্ষণ বুঝেই চিকিৎসা দেওয়া হয়,
  সম্পূর্ণ ভালো না হওয়া পর্যন্ত বিশ্রামে থাকতে হবে যথেষ্ট পরিমাণে Drinking water জল,  শরবত,  ডাবের জল,  ও অন্যান্য তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে খেতে না পারলে দরকার হলে শিরাপথে স্যালাইন দেওয়া যেতে পারে
জ্বর কমানোর জন্য শুধু প্যারাসিটামল জাতীয় Pain medications ব্যথার ওষুধই যথেষ্ট
এসপিরিন বা ডাইক্লোফেনাক জাতীয় ব্যথার ঔষধ কোন ক্রমেই খাওয়া যাবে না এতে রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বাড়বে জ্বর কমানোর জন্য ভেজা কাপড় দিয়ে গা মুছতে হবে

# Ways to prevent প্রতিরোধের উপায়  :-    * ডেঙ্গু জ্বর প্রতিরোধের মূলমন্ত্রই  হলো এডিস মশার বিস্তার রোধ এবং এই মশা যেন কামড়াতে না পারে তার ব্যবস্থা করা মনে রাখতে হবে এডিস একটি ভদ্র মশা, অভিজাত এলাকায় বড় বড় সুন্দর সুন্দর দালান কোঠায় এরা বসবাস করে স্বচ্ছ পরিষ্কার জলে এরা ডিম পাড়ে, ময়না দুর্গন্ধযুক্ত ড্রেনের জল এদের পছন্দ নয় তাই ডেঙ্গু প্রতিরোধে এডিস মশার ডিমEag পাড়ার উপযোগী স্থান গুলো পরিষ্কার রাখতে হবে এবং একই সঙ্গে মশা নিধনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে যার 
 * বাড়িR আশেপাশের ঝোপঝাড় জঙ্গল জলাশয় ইত্যাদি পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে
* যেহেতু Aedes mosquito এডিস মশা মূলত এমন বস্তুর মধ্যে ডিম পাড়ে যেখানে স্বচ্ছ জল জমে থাকে তাই ফুলদানি, অব্যবহৃত কৌটা, ডাবের খোলা, পরিত্যক্ত টায়ার ইত্যাদি সরিয়ে ফেলতে হবে


* ঘরের Bathroomবাথরুমে বা কোথাও জমানো জল 5 দিনের বেশি যেন না থাকে একুরিয়াম, ফ্রিজ, বা এয়ার কন্ডিশনার এর নিচে ও যেন জল জমে না থাকে
 * এডিস মশা সাধারণত সকালে ও সন্ধ্যায় কামরায় তবে অন্য কোন সময় ও কামড়াতে পারে তাই দিনের বেলা শরীরে ভালোভাবে কাপড়ে ঢেকে বের হতে হবে,
প্রয়োজনে মসকিটো রিপেলেন্ট ব্যবহার kora যেতেপারে ঘরের দরজা-জানালায় নেট লাগাতে হবে দিনের বেলায় মশারি টাঙ্গিয়ে অথবা কয়েল জ্বালিয়ে ঘুমাতে হবে
*  Kids বাচ্চাদের যারা স্কুলে যায়,  তাদের হাফপ্যান্ট না পড়িয়ে ফুল প্যান্ট পরিয়ে স্কুলে পাঠাতে হবে

* , Mosquito spraying, কয়েল, মেট ব্যবহারের সঙ্গে মশার কামড় থেকে বাঁচার জন্য দিনে ও রাতে মশারী ব্যবহার করতে হবে

* Dengue affected রোগীকে অবশ্যই সবসময় মশারির মধ্যে রাখতে হবে যাতে করে কোন মশা কামড়াতে না পারে ডেঙ্গু জ্বরের মশাটি এদেশে আগেও ছিল এখনও আছে মশা প্রজননের এবং বংশবৃদ্ধির পরিবেশ o আছে তাই 1মাত্র সচেতনতা ও প্রতিরোধের মাধ্যমেই এর হাত থেকে বাঁচা সম্ভব
                         
                               **** $$$ ****

No comments:

Post a Comment

Ninja Action Replay

How to prepare yourself to fight against kovid19, করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য নিজেকে কিভাবে প্রস্তুত রাখব

বন্ধুরা কেমন আছ সবাই আশা করি সবাই খুব ভাল আছ, বন্ধুরা আপনারা সবাই জানেন বর্তমানে করোনা নামক ভাইরাসটি এক মহামারীর আকার ধারণ করেছে, যারা এই ম...

Post Top Ad

Advertisement