মহিলাদের এনাল ফিশার এবং তার সমাধান (Womens Annal Fissure and its solutions) - Health Basket/health news, lifestyle, fitness, Health Tips,new disease, Treatment of disease

Health Basket/health news, lifestyle, fitness, Health Tips,new disease, Treatment of disease

“Think positively and exercise daily, eat healthy, work hard, stay strong, build faith, worry less, read more, and be happy.” * Blog Topics - (Health news, lifestyle, health Tips, new disease, Treatment of disease, etc)

Responsive Ads Here

Breaking

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Post Top Ad

Responsive Ads Here

Sunday, August 11, 2019

মহিলাদের এনাল ফিশার এবং তার সমাধান (Womens Annal Fissure and its solutions)

           

*মলদার গঠিত সমস্যা গুলির মধ্যে ফিশার (Annal Fissure ) হল অন্যতম পায়ুদ্বারের নিকটে মাংসপেশি যদি বেড়ে যায় তখন তাকে এনাল ফিশার বলা হয় যদিও ফিশার এর সঠিক কারণ এখনো জানা যায়নি তবে মনে করা হয় যে দীর্ঘদিন যাবৎ কোষ্ঠকাঠিন্য থাকলে এনাল ফিসার তৈরি হয় আর সুত্র পদ্ধতিতে এনাল ফিশারের চিকিৎসা করা সম্ভব

* কাদের হয় ? :- শিশু থেকে শুরু করে প্রাপ্ত বয়স্ক দের যেকোনো বয়সেই হতে পারে ফিশার তবে চিকিৎসার অভিজ্ঞতা থেকে দেখেছি যে মহিলাদেরই একটি এটি বেশি হয় তাই 90% ই ফিসার ই  ঘড়ির কাঁটা 6 এর অবস্থানে ও এটি হতে পারে মাত্র 10 শতাংশ রোগীদের বিশেষ করে মহিলাদের মলদ্বারের সামনে বা ঘড়ির কাঁটা 12 এর অবস্থানে হতে দেখা যায় যদিও কিছু কিছু রোগীদের যে কোন অবস্থানেই এটি হতে পারে
* ফিশার এর লক্ষণ কি? :- ফিশার এর বিভিন্ন লক্ষণ থাকতে পারে প্রথম যে লক্ষণটি দেখা যায় সেটি হল ব্যথা,  ব্যথা অল্প থেকে মাঝারি যে কোন ধরনেরই হতে পারে সাধারণত মলত্যাগ করার সময় বেশি ব্যথা অনুভূত হয়
 আরো পড়ুন:

বয়সন্ধির সময়ে বা কিশোর বয়সে চর্মরোগ বেশি দেখা যায় কেন ? (Why is psoriasis more visible during adolescence or in adolescence?)https://healthbasket99.blogspot.com/2019/08/Health-adolescence.html

 পুরনো বা ক্রনিক ফিশারের রোগীদের মলত্যাগ করার প্রায় ছয় ঘন্টা পর্যন্ত ব্যথা হতে পারে কিছু রোগীদের মওলারে সঙ্গে রক্তপাত হয় এই অবস্থায় অনেকেই ভাবেন যে তাদের পাইলস হয়েছে আসলে তা নয় যদিও অংশের ক্ষেত্রফল তাদের সঙ্গে রক্তপাত হয় কিন্তু কোন অবস্থাতেই পাইলস এবং ফিশার রোগ এক নয় আর এই পার্থক্যটা বুঝার এবং নির্ণয় করার দায়িত্ব একমাত্র একজন দক্ষ চিকিৎসকদেরই  হয় রোগীদের নয় ফিসারে জ্বালাও হতে পারে সাধারণ ঔষধ প্রয়োগে এই জ্বালা কমে না কখনো কখনো রোগী নিজে হাত দিয়ে মলদ্বারের ভেতরে একটি ফাটল অনুভব করতে পারেন দীর্ঘদিন ফিশারকে পুষে রাখলে মলদ্বারের মুখে একটি চামড়া ফুলে উঠে একে স্কিন ট্যাগ ও বলা হয় রোগী একে পাইলস ভেবে ভুল করে থাকেন উপরোক্ত ক্ষেত্রে যে যে উপসর্গগুলো কথা বলা হলো সেগুলি হল ফিসার এর এমন লক্ষণ এগুলি ছাড়াও চুলকানি পুঁজ বের হওয়া কোষ্ঠকাঠিন্য মলদ্বারে মাংস পেশির সংকোচন বসতে অসুবিধা হওয়া যন্ত্রনা প্রভৃতি লক্ষণ ফিশারের হতে পারে

* কেন হয় ফিসার  ? :- ফিশার এর অন্যতম কারণ হলো কোষ্ঠকাঠিন্য যারা কোষ্ঠকাঠিন্যের সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা করেন না তাদের ফিশার হবার সম্ভাবনা খুব বেশি থাকে যারা মলত্যাগ করার সময় খুব চাপ দেন বা বেশি মাত্রায় মল ত্যাগ করেন তাদেরও হতে পারে ফিশার,  বারে বারে পাতলা পায়খানা হলে আমাশয় পুরনো হলে এটি হতে পারে মলদ্বারের আঘাত লাগলেও কিংবা Anal Intercourse থেকে ফিশার হয়,  নরমাল ডেলিভারির সময় মলদ্বারের মাংস পেশিতে চাপ পড়লে তা ভবিষ্যতে ফিশারের রূপ নেয় তা ছাড়া মলদ্বারের আঘাত থেকে ফিশার হয় ক্রনিক রোগ এইচ আই ভি সংক্রমণ টিবি, সিলিফিস এর মলদ্বারের ক্যান্সার থেকে ফিশার হওয়া আজকাল বৈচিত্র নয়
 আরো পড়ুন:

 চোখের ব্যথায় চিকিৎসা, (Eye Pain Treatment)2019.https://healthbasket99.blogspot.com/2019/08/eye-pain-treatment-2019.html

* ফিশার কত প্রকার :- ফিসার সাধারণত দুই প্রকারের একিউট অল্প কালীন বা নতুন এবং ক্রনিক 8 থেকে 12 সপ্তাহের বেশি হলে আবার কিছু হয় হাই টোন এবং কিছু হয় লো টোন ফিশার একিউট ফিসারে হালকা একটু ফোলা ভাব থাকে কিন্তু ক্রনিক এর ক্ষেত্রে ফাটা ফোলা ভাব এবং একটু মোটা চামড়া মলদ্বারের পাশে গড়ে উঠতে পারে একে Sentinel Tag বলে

* ফিশারের চিকিৎসা কি ? :- প্রাথমিক অবস্থায় ফিশার এর ক্ষেত্রে কোন গরম জলের পাত্রে বসা বেশি ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া জল বেশি খেলে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য ওষুধ খেলে তা ধীরে ধীরে সেরে যায় তবে ফিশার যদি ক্রনিক হয় তবে তার সূত্র চিকিৎসার প্রয়োজন হয় বর্তমানে ফিশার এর ক্ষেত্রে ক্ষারসূত্র একটি নির্ভরযোগ্য চিকিৎসা পদ্ধতি ফিসার এর স্থানে ক্ষার সূত্র বা ক্ষার প্রয়োগ করলে কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই সেরে যায় এবং সেখানে কোনো কাটা ছেড়ার প্রয়োজন হয় না
 আর ক্ষারসুত্র কোন রক্তপাত হয় না এবং অপারেশনের পর তেমন কোনো ব্যথা বা অন্য জটিলতাও হয়না হাই টোন ফিশার এর ক্ষেত্রে ক্ষার সূত্র পদ্ধতির সাথে সাথে হালকা এনাল ডাইলেটেশন ও প্রয়োজন হতে পারে ফিসারে ক্ষার সূত্র প্রয়োগ এর প্রায় তিন দিন পর থেকেই রোগীর নিজের স্বাভাবিক কাজকর্মে যোগদান করতে পারে এবং কয়েক সপ্তাহের মধ্যে সম্পূর্ণ সুস্থ ও স্বাভাবিক জীবন ছন্দে ফিরে আসতে পারে শুধু তাই নয় সঠিক খাদ্যাভাস ও জীবনশৈলী মেনে চললে অদূর ভবিষ্যতে পুনরায় ফিশার হবার কোন সম্ভাবনা থাকে না

No comments:

Post a Comment

Ninja Action Replay

How to prepare yourself to fight against kovid19, করোনা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের জন্য নিজেকে কিভাবে প্রস্তুত রাখব

বন্ধুরা কেমন আছ সবাই আশা করি সবাই খুব ভাল আছ, বন্ধুরা আপনারা সবাই জানেন বর্তমানে করোনা নামক ভাইরাসটি এক মহামারীর আকার ধারণ করেছে, যারা এই ম...

Post Top Ad

Advertisement