*Mental pressure থেকে নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে। তার মধ্যে মানসিক ও শারীরিক সমস্যা অন্যতম। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পুরুষ বা মহিলা অথবা কোন দম্পতি এই বিষয়টিকে তেমন কোনো গুরুত্ব দেন না। এটা পুরুষ এবং মহিলা উভয়ের ক্ষেত্রে সমভাবে প্রযোজ্য।
* শারীরিক ক্ষমতা বাড়াতে ফুড
প্রায়শই Patients রা প্রশ্ন করেন ডাক্তার সাহেব ওষুধ ছাড়া কিভাবে শরীরে ক্ষমতা বাড়ানো যায় ওষুধ সেবন করে শরীরের ক্ষমতা ভাবলে তো ওষুধের ওপর নির্ভরতা তৈরি হয়।। তখন ওষুধ ছাড়া র আর চলতে চায় না।। এটা একেবারে যথার্থ সত্য।। আজকাল অনেক তরুণ বা নববিবাহিত পুরুষেরা শরীরের ক্ষমতা বাড়াতে ওষুধের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়ছেন অতিমাত্রায়। ফলে অনেকের ক্ষেত্রে হিতে বিপরীত হচ্ছে।। বাড়ছে Bridal brawl. তাই কোন ধরনের Specific কারণ ছাড়া শারীরিক শক্তি বাড়ানোর ঔষধ সেবন বাঞ্ছনীয় নয়।। তবে বয়স পঞ্চাশের কোটা পার হলে নানা ধরনের ভিটামিন খনিজ পদার্থ ক্যালসিয়াম ইত্যাদি সেবনে বাধা নেই।। তবে Physical Power বাড়াতে উত্তেজক ঔষধ সেবন হিতকর নয়। তাই স্বাভাবিকভাবে শরীর ফিট রাখার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম এবং খানিকটা আমিষ জাতীয় খাবার যেমন মাছ মাংস ডিম আর করা ভালো পাশাপাশি Need দরকার পর্যাপ্ত ঘুম ও মানসিক চাপ রাখতে হবে নিয়ন্ত্রণে।। এছাড়া পুষ্টিবিজ্ঞানীরা শরীরের শক্তি বাড়াতে দশটি খাবারের প্রতি দৃষ্টি দিতে বলেছেন।। এগুলো হলো ফাইবারসমৃদ্ধ ওটমিল ক্যাফেইন সমৃদ্ধ খাবার যেমন কফি, লেন্টিলস, Lots of water, কলা, আপেল, অ্যামাইনো এসিড, সমৃদ্ধ চিকেন ডিম ও ও চকোলেট ইত্যাদি।। ওটমিলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে মানসিক চাপ কমানোর ভিটামিন বি । কফিতে রয়েছে ক্যাফেইন যা এডিনোসিন Named এক ধরনের রাসায়নিক পদার্থকে নিয়ন্ত্রণ করে শরীরে অধিক শক্তি তৈরিতে সাহায্য করে।। জলের নিজের কোন শক্তি না থাকলেও জল ছাড়া শরীরে শক্তি তৈরি হয় না।। তাই দিনে 8 থেকে Get 10 glasses of water জল পান জরুরি।। এছাড়া শরীরের শক্তি উৎপাদনের জন্য রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস গরম দুধ পান করা ভালো।। সুষম খাবার দাবার পরিমিত ব্যায়াম ও ঘুম এবং মানসিক চাপ কমানোর পর ও যদি In the body বা শরীরে কাঙ্খিত শক্তি না পাওয়া যায় তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
* উত্তেজক ঔষধ নিষেধ
আজকাল Young থেকে বয়স্ক লোক পর্যন্ত কারণে-অকারণে উত্তেজক ঔষধ সেবন করেন।। এমনকি উত্তেজক ঔষধ সেবনকারীদের একটি বড় অংশ অবিবাহিত তরুণ ছাত্র যুবক।। ওষুধের দোকানে চাইলেই এইসব মারাত্মক ক্ষতিকর ঔষধ available পাওয়া যায়। কোন প্রকার ব্যবস্থাপত্র লাগেনা।। ফলে হাজার হাজার পুরুষ অযথা এসব ওষুধের ক্ষতিকর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার শিকার হচ্ছেন।। কেবলমাত্র যাদের শারীরিক সমস্যা আছে তারাই কোন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এই ধরনের Drugs সেবন করতে পারেন।। উত্তেজক ওষুধের সহজ প্রাপ্যতার কারণে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া এইসব ওষুধের মারাত্মক অপব্যবহার হচ্ছে।। ফলে তরুণদের স্বাভাবিক শারীরিক ক্ষমতা নষ্ট হচ্ছে।। এসব ওষুধের মারাত্মক হচ্ছে।। এসব কারণে একেবারে নবাগতদের দাম্পত্য জীবন হয়ে উঠছে দুর্বিষহ।। তরুণদের মধ্যে জন্ম নিচ্ছে বিবাহ ভীতি।। তাই কোন অবস্থাতেই তরুণদের কোন ধরনের উত্তেজক ঔষধ সেবন বাঞ্ছনীয় হতে পারে না।। তবে যাদের বয়স পঞ্চাশের বেশি শারীরিক সমস্যা রয়েছে এমন পুরুষ সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের পরামর্শে ওষুধ নির্দেশিকা অনুযায়ী সেবন করতে পারেন।। আর যাদের ডায়াবেটিস উচ্চরক্তচাপ কিডনি সমস্যা বুকে ব্যথা সহ অন্যান্য হার্টের সমস্যা রয়েছে তারা সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত উত্তেজক ঔষধ খাবেন না।। এছাড়া বাজারে হারবাল টনিক ত হারবাল শক্তিবর্ধক এর নামে যেসব ঔষধ অবাধে নিয়ন্ত্রণহীনভাবে বিক্রি হচ্ছে তাও অত্যন্ত ক্ষতিকর।। এসব ওষুধের চেয়ে মনের জোর বাড়ানো অনিয়মিত ব্যায়াম করা ফলদায়ক।
* Mental pressure থেকে শারীরিক সমস্যা
Mental pressure থেকে নানা ধরনের সমস্যা হতে পারে।। তার মধ্যে মানসিক ও শারীরিক সমস্যা অন্যতম।। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পুরুষ বা মহিলা অথবা কোনো দম্পতি এই বিষয়টিকে তেমন কোন গুরুত্ব দেন না।। এটা Male এবং Female উভয়ের ক্ষেত্রে সমভাবে প্রযোজ্য।। এসব মহিলাদের মানসিক চাপের কারণে শারীরিক ফিটনেস কম প্রতীয়মান হয় একই তথ্য পাওয়া যায় পুরুষদের ক্ষেত্রেও।। তাই পুরুষ ও মহিলাদের শারীরিক Fitness এর জন্য অবশ্যই স্ট্রেস ম্যানেজমেন্ট বা মানসিক চাপ কমানোর ক্ষেত্রে গুরুত্ব দেওয়া উচিত।। স্বামী বা স্ত্রী যেকোনো একজনের মানসিক চাপ বা অধিক স্ট্রেস থাকলে অন্যের উপর এর প্রভাব পড়ে।। তাই সুন্দর Relationships স্থাপনের ক্ষেত্রে অবশ্যই স্বামী-স্ত্রী উভয়ের মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রিত করতে হবে।
* অন্ডথলি ফুলে যাওয়া
অন্ডথলি ফুলে যাওয়া হল অণ্ডথলি অস্বাভাবিক বড় হওয়া।। আর অন্ডথলি হলো এমন একটি থলি যার মধ্যে অণ্ডকোষ থাকে।। যেকোনো বয়সী পুরুষের অণ্ডথলি ফুলে যেতে পারে। এর সাথে ব্যথা থাকতে পারে আবার নাও থাকতে পারে এটা অণ্ডথলির এক পাশে অথবা দু'পাশেই হতে পারে অন্ডকোষ এবং পুরুষাঙ্গ জড়িত থাকতে পারে অথবা না-ও থাকতে পারে।
* অন্ডথলি ফুলে যাওয়ার কারণ
1. আঘাত 2. হার্নিয়া 3.কঙ্গেস্টিভ হার্ট ফেলিওর 4. হাইড্রোসিল 5. . অণ্ডকোষের প্রদাহ 6. . অন্ডকোষে প্যাঁচ খাওয়া 7. ভেরিকোসিল বা অন্ডথলির শিরার স্ফীতি 8. . কিছু নির্দিষ্ট ঔষধ 9. . যৌনাঙ্গ এলাকায় শল্যচিকিৎসা
অণ্ডকোষে প্যাঁচ খাওয়া একটি মারাত্মক জরুরি অবস্থা।। এক্ষেত্রে অণ্ডথলির মধ্যে অণ্ডকোষ পেঁচিয়ে যায় এবং এর ফলে অণ্ডকোষে রক্ত সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়।। যদি দ্রুত পেজ খোলা না যায় তাহলে অন্ডকোষ স্থায়ীভাবে নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
* ঘরোয়া চিকিৎসা
1. প্রথম 24 ঘন্টা অণ্ডথলিতে বরফের সেঁক দিতে হবে।। এরপর সিজবাথ নিলে ফুলা কমবে।
2. যদি pain তীব্র হয় তাহলে একটি তোয়ালে পাকিয়ে অণ্ডকোষের ঠিক নিচে দুই পায়ের মাঝে রাখতে হবে।। হাতে ব্যথা ও ফোলা দুটোই কমবে।
3.Daily কাজ করার পর ঢিলা ঢালা এতলেটিক সাপোর্টার পরা যেতে পারে খোলা কমে যাওয়া না পর্যন্ত কাজকর্ম করা থেকে বিরত থাকতে হবে।
* কখন চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন
যদি আপনার Undathaly বা অন্ডথলি ফুলে যায় যদি পুরাটা ব্যথাযুক্ত হয় কিংবা যদি অন্ডকোষে চাকা অনুভব করেন তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন।
পুরুষের শারীরিক সমস্যা নিয়ে দারুন এবং তথ্যপূর্ণ একটি লেখা পড়লাম। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এমন একটি লেখা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।
ReplyDelete